দেবদুলাল মুন্না: [২] এ কথা তিনি বলেন গতকাল আমাদের নতুন সময়’কে। তিনি চীনের উদাহরণ টেনে বলেন, ইউনিসেফের তথ্য মতে, চীনে নারীদের বিরুদ্ধে ঘরোয়া সহিংসতার ঘটনা উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বৃদ্ধির পেয়েছে। অনেকে এরিমধ্যে মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছেন।
[৩] তিনি বলেন, কয়েক মাস জুড়ে বিশ্বজুড়ে এবং সম্প্রতি বাংলাদেশ, ভারতসহ দক্ষিন এশিয়ার দেশগুলোতে করোনা মানুষের জীবন যাত্রা ওলট পালট করে দিয়েছে। ছেলেমেয়েরা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বাদ দিয়ে গৃহবন্দী! অলস সময় কাটাচ্ছে তারা। অনেক কর্পোরেট অফিস তাদের কর্মীদের ঘরে বসে অফিসের কাজ করার অনুমতি দিয়েছে ফলে গৃহবন্দী এসব কর্মীরাও। স্বাভাবিকভাবে তাই নারীদের উপর কাজের চাপ বাড়ছে; অন্যদিকে সন্তানের যত্ন, বাড়তি গৃহস্থালী কাজের চাপ নারীর মানসিক বৈকল্যের ঝুকিতে ফেলছে! গৃহবন্দী জীবন মানুষকে অস্থির, হতাশ, বিষন্নতার দিকে ধাপিত করছে, যার প্রকাশ ঘটছে তাদের কাজে। কেউ কেউ অতিরিক্ত খাদ্য মজুদ করছেন, ওষুধ মজুদ করছেন। এসবই হতাশা, অনিশ্চয়তা থেকেই হচ্ছে!
[৪] তিনি মনে করেন, এমন পরিস্থিতিতে ভবিষ্যতে কি ঘটবে, জীবনই বা কতোটুকু সুরক্ষিত এসব চিন্তায় স্বেচ্ছায় গৃহবন্দীদের মানসিক ভারসাম্য এড়াতে পারিবারিকভাবে ভালো সময় কাটাতে হবে। কখনোই স্ট্রেস নেওয়া যাবে না।
আপনার মতামত লিখুন :