লাইজুল ইসলাম : [২] বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের জনসংযোগ কর্মকর্তা তাহেরা খন্দকার বলেন, ক্ষতির হিসেব করা এখনও সম্ভব হয়নি। তবে আনুমানিক ২৭০ কোটি ছাড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে।
[৩] এর আগে এমন ক্ষতির মুখোমুখি কখনোই হয়নি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। করোনার প্রভাবে বসে বসে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব এই সংস্থাটি। যদিও করোনার প্রভাবে সারা বিশ্বের বিমান সংস্থাই ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।
[৪] ইতিমধ্যে করোনার কারণে একের পর এক রুট বন্ধ হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের। তারই ধারাবাহিকতায় রিজেন্ট এয়ারওয়েজ তিন মাসের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
[৫] বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ দুটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালাচ্ছে।দেশের ভেতরেও তাদের ফ্লাইট চলাচল বন্ধ। এমন পরিস্থিতিতে ক্ষতির হিসাবটা প্রতিনিয়ত করছেন বিমান কর্মকর্তারা। যা ধাপে ধাপে বাড়ছে।
[৬] এদিকে বিশ্লেষকরা বলছেন, এই ক্ষতি আরো অনেক বেশি হতে পারে। শুধু যাত্রী পরিবহনই নয়, উড়োজাহাজ বসিয়ে রাখায় নানাভাবে ক্ষতির মুখে পড়বে বিমান বাংলাদেশ। যা সাড়ে তিনশো কোটি টাকা ছাড়াবে।
আপনার মতামত লিখুন :