আনিস তপন : [২] মঙ্গলবার দুপুরে এই প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে আইএসপিআর এর পরিচালক লে. কর্ণেল আবদুল্লাহ ইবনে জায়েদ জানান, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ, সিভিল সার্জনসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে সশস্ত্র বাহিনীর এড়িয়া কমান্ডারগণ।
[৩] সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে যেসব কার্যক্রম নিয়েছে বা নেয়া হবে তার যথাযথ বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখবে সশস্ত্র বাহিনী।
[৫] স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে আলাপ করে সব লেভেলের কমান্ডারগণ (ব্রিগেড কমান্ডার/ইউনিট কমান্ডার) করোনা পরিস্থিতিসহ কোয়ারেন্টাইনের জন্য চিহ্নিত ব্যক্তির সর্বশেষ অবস্থানসহ বর্তমান অবস্থা পর্যবেক্ষণ করবেন। সব পর্যবেক্ষণ, কার্যক্রম ও পরিকল্পনা সমন্বয় করে বাস্তবায়ন করা হবে।
[৬] ইতোমধ্যে জেলা পর্যায়ে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে যে ধারণাপত্র তৈরি করা হয়েছে বা যেসব প্রস্তুতি নিয়েছেন সেখানে কোন জায়গায় সশস্ত্র বাহিনী কিভাবে সাহায্য করতে পারে তা চিহ্নিত করে সহায়তার বিষয়টি নিশ্চিত করা।
[৭] স্থানীয় প্রশাসন সেলফ কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করতে পেরেছে কি না বা স্থানীয় প্রশাসনের মনিটরিং কতটুকু কার্যকর সেসব দেখা হবে।
[৮] বাহিনীর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দলের সমন্বয়ে কোয়ারেন্টাইনের বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে।
[৯] সশস্ত্র বাহিনীর বিমান বাহিনী মেডিকেল সাপোর্টের জন্য প্রস্তুত থাকবে আর নৌ বাহিনী উপক‚লীয় এলাকায় করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধে কাজ করবে। সম্পাদনা : ভিকটর রোজারিও