তাপসী রাবেয়া : [২] মো: তাজুল ইসলাম বলেন, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে কমিটি করা হয়েছে যাতে বিদেশ ফেরত বা সংক্রমনের ঝুঁকিতে যারা আছেন তাদের ‘ হোম কোয়ারেন্টাইন’ নিশ্চিত করা যায়। একইভাবে উপজেলা চেয়ারম্যান ও পৌরসভার মেয়রদেরও একই নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
[৩] করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাব মোকাবিলা সংক্রান্ত কার্যক্রমসমূহ যথাযথভাবে বাস্তবায়ন, সমন্বয় ও নিবিড় তদারকির জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগ ও স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের কর্মস্থলে অবস্থান করার নির্দেশ দেয় হয়েছে।
[৪] টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে বিশ্ব ইজতেমার জন্য ব্যবহৃত স্থানে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ভবনগুলো প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য ব্যবহার উপযোগী করা হচ্ছে।
[৫] ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন পরিচালিত ‘ঢাকা মহানগর জেনারেল হাসপাতালকে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের আইসোলেশনে রাখার জন্য প্রস্তুত রাখা।সিটি কর্পোরেশন এলাকার সুবিধাজনক স্থানে জনগণের হাত ধোয়ার জন্য প্রয়োজনীয় লিকুইড/ হাতধোঁয়া সাবান এবং হাত জীবাণুমুক্ত করার জন্য স্যানিটাইজার রাখা হবে।
[৬]সিটি কর্পোরেশন এলাকায় স¤প্রতি বিদেশ ফেরত কোন ব্যক্তিকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা এবং তার পরিবারের সদস্যবৃন্দকে জনসম্মুখে না আসার জন্য ওয়ার্ডভিত্তিক কাউন্সিলরের নেতৃত্বে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। অবাধ্য ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ব্যবস্থা নেয়া হবে।
[৭] মঙ্গলবার সচিবালয় থেকে এক ভিডিও বার্তায় মন্ত্রী এসব তথ্য জানান মন্ত্রী । সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ