রাজুু চৌধুরী, চট্টগ্রাম প্রতিনিধি : [২] বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মহামারী আকার ধারণ করা করোনানা ভাইরাস মোকাবিলায় সচেতন সর্বস্তরের মানুষসহ চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং প্রশাসন। কিন্তু অনেকটাই উদাসীন এবং অসতর্ক ছিন্নমূল বা ভাসমান মানুষগুলো।
[৩] এদিকে প্রচার, প্রচারণা এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে নিয়েছে বিভিন্ন উদ্যোগ। বিভিন্ন সংগঠনের মতো পুলিশও বিভিন্ন সর্তকতা জারি সহ করোনা ভাইরাস বিস্তার প্রতিরোধে হ্যান্ড স্যানিটাইজার, মাস্ক সহ বিভিন্ন সরঞ্জাম বিনামূল্যে বিতরণ করছেন।
[৪] নভেল করোনা ভাইরাস বিষয়ে জনগণকে সতর্কতা করার জন্য নিজেই মাইক নিয়ে নগরীর বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে গিয়ে ঘোষণা দিয়ে যাচ্ছেন চট্টগ্রাম সিটি মেয়র। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সচেতনতামূলক প্রচারণা, ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ সরঞ্জামসহ বিভিন্নভাবে সতর্ক দৃষ্টি রেখেছেন জনগণের উপর। এত সতর্কতামূলক ব্যবস্থার পরেও কিছু কিছু জায়গায় আরো জোরালো সতর্কতা ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
[৫] ভাসমান ছিন্নমূল মানুষের উপর ভাইরাস প্রতিরোধ ব্যবস্থা আরো জোরালো করা দরকার বিশেষ করে বস্তি গুলো বিশেষ নজরে রাখা দরকার। সোমবার ওকে ২৩ মার্চ দুপুরে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে দেখা গেল ছিন্নমূল ও ভাসমান লোকজন সম্পূর্ণ অরক্ষিত ঘোরাফেরা করছে। আবার কেউবক নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছেন। করোনা ভাইরাস
[৬] সংক্রমণের ভয়ও তাদের মাঝে নেই। যদি এভাবে তারা নিজেদের বিপদমুক্ত না রাখেন যাত্রীদের কাছ থেকে কিংবা কোনভাবে ভাইরাস সংক্রমিত হলে তাহলে ভয়াবহ সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। তারা আক্রান্ত হলে খুব দ্রুতই জনগণের মাঝে বিস্তার ঘটতে পারে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :