মাসুদ আলম : [২] দনিয়া কলেজের পাশে একটি বাড়িতে লাইট তৈরির কারখানার নিরাপত্তারক্ষী বালু মিয়া। তিনি ওই ভবনেই থাকতেন। রোববার দুপুরে তার নাতনি সুমাইয়া আক্তার (৪) তার কাছে আসে। ওই সময় তিনি নাতনিকেসহ কারখানার ভেতর কেমিক্যাল নিয়ে কাজ করছিলেন। কেমিক্যালের প্যাকেট থেকে গ্যাসে দাদা ও নাতনী অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে পাশের ওয়ার্কশপের কর্মচারী জিলানসহ অন্যরা তাদের বের করে আনতে গেলে জিলান কিছুটা অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাদের তিনজনকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক বালু মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
আপনার মতামত লিখুন :