লাইজুল ইসলাম: [২] রোববার সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা নিশ্চিত নয় সিলেটের মৃত নারী কিভাবে মারা গেছেন। তার মৃত্যুর কারণ যানতে আমরা বিভিন্ন ভাবে চেষ্টা করছি। পরীক্ষার রেজাল্ট এখনো হাতে আসেনি।
[৩] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক ড. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, করোনা হয়েছে এমন সন্দেহে ওই নারীর সৎকারের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সব ধরনের প্রটোকল গ্রহণ করা হয়েছিলো।
[৪] অধ্যাপক ড. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, এর আগে যে দুজন মারা গেছে তাদের বিবিধ রোগ ছিলো। সঙ্গে করোনাও পাওয়া গিয়েছিলো। তারা বয়জেষ্ট ছিলো। একজনের বিদেশী স্বজন থাকলেও আরেকজনের ছিলো না।
[৫] মিরজাদী এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, সামাজিক ভাবে ছড়াচ্ছে ঘোষণার আগে আরেকটু সময় লাগবে। কারণ আমরা বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করছি। যারা মারাগেছে তাদের আশপাশের বিদেশ ফেরত লোকজন ও এলাকার খোঁজ খবর ও নমুনা সংগ্রহ করছি।
[৬] নিয়ম অনুযায়ী ৪ দিন আগের সোর্স খোঁজ করতে হয়। কিন্তু যারা মারা গেছে তাদের বিষয়ে ১৪ দিন আগের সোর্স খোঁজ করা হচ্ছে। তারপরও ইনফেকশন হওয়ার সোর্স আমরা খুঁজে পাচ্ছি না। সোর্স খোঁজার জন্য মৃত ব্যক্তিরা ১৪ দিনে কোথায় গেছে সেই সিসিটিভি ফুটেজও দেখা হচ্ছে।
[৭] যেহেতু তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ শেষ হয়নি। শেষ হলে যদি করোনা দেখা দেয় তাহলে ঘোষনা অবশ্যই আসবে। তবে পূর্ণ তথ্য না নিয়ে ঘোষনা দিলে ওয়ার্ল্ড হেল্থ ওরগানাইজেশন জিজ্ঞেস করলে উত্তর দেওয়া যাবে না।
আপনার মতামত লিখুন :