সমীরণ রায় : [২] কামরাঙ্গীরচরে দোকানপাট বন্ধ রাখতে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী সাইদুল ইসলাম মাদবর ও কামরাঙ্গীরচর থানার অফিসার ইনচার্জ এবিএম মশিউর রহমান এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাসের কারণে বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্ত মোতাবেক রেস্টুরেন্ট, হোটেল, চায়ের দোকান, বেকারি, কনফেকশনারি, ফুচকা-চটপটি ও ছোট-বড় সব ধরনের খাবারের দোকান বন্ধ থাকবে। পরবর্তী নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে। এ বিষয়ে এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। কেউ যদি এই নির্দেশনা অমান্য করে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে।
[৩] এতে আরও বলা হয়, জনস্বার্থে হাসপাতাল, ক্লিনিক, প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা, ওষুধের দোকান, ব্যাংক-এটিএম বুথ, ফলের দোকান, মুদি দোকান, কাঁচা বাজার যেমন−শাকসবজি, মাছ-মাংসের দোকান, স্টেশনারি, হার্ডওয়্যার, মোবাইল ও ফ্লেক্সি লোডের দোকান এবং শুধু প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকানপাট স্বাভাবিক সময় পর্যন্ত খোলা থাকবে।
[৪] স্থানীয় কাউন্সিলর হাজী সাইদুল ইসলাম মাদবর বলেন, ‘আমরা রেস্টুরেন্ট, হোটেল, চায়ের দোকান, বেকারি, কনফেকশনারি, ফুচকা-চটপটি ও ছোট-বড় সব ধরনের খাবারের দোকান বন্ধ রাখতে বলেছি। মাইকিং করে বিজ্ঞপ্তিটি পড়ে সবাইকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। আমরা বলে দিয়েছি জরুরি দোকানগুলো ছাড়া আর কোনো দোকান খোলা থাকবে না। থানা থেকেও আমাদের বিষয়টা জানিয়ে দেয়া হয়েছে।