রাশিদ রিয়াজ : [২] এমনিতেই ডিজিটাল প্রতিদ্বন্দ্বিদের সঙ্গে ব্যবসায় টিকতে পারছিল না প্লেবয় প্রিন্ট ভার্সন এরপর করোনাভাইরাস আতঙ্কে পাঠক ধসের বিষয়টি উপলব্ধি করে আগামী বসন্ত সংখ্যাই এবছরের জন্যে সর্বশেষ সংখ্যা হিসেবে প্রকাশিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্লেবয়ের প্রধান নির্বাহী বেন কোহন। স্পুটনিক
[৩] আগামী বছর থেকে প্লেবয়ের ডিজিটাল সংখ্যা বের হবে বলে জানিয়েছেন বেন। ১৯৫৩ সাল থেকে নিয়মিত প্রকাশ হয়ে আসলেও এর আগে একবার প্রকাশনা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়ার পর তা প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। এটি বিশে^র সবচেয়ে স্বীকৃত পর্নোগ্রাফিক ব্র্যান্ড। বছরে প্লেবয় আয় করে ৭০ মিলিয়ন ডলার। দি লোকাল
[৪] করোনাভাইরাসের কারণে অধিকাংশ মানুষ ঘরবন্দি বলে অনলাইনে পর্নোগ্রাফির দর্শক বাড়ছে। যুক্তরাষ্ট্রে পর্নহাবের দর্শক বেড়েছে ৬.৪, কানাডায় ৭.৪ শতাংশ। ইউরোপে পর্নহাব ফ্রি। ফ্রান্সে পর্নহাবের দর্শক বেড়েছে ৩৮.২ শতাংশ। স্পেনে ৬১.৩ শতাংশ। পর্নহাব
[৫] ডাচ সরকার আমস্টারডামের অভিজাত ব্রথেল বন্ধ করে দিয়েছে। তবে ক্যাম গার্ল ও পতিতারা খদ্দেরদের বাড়িতে ডাক পাচ্ছেন বেশি। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, নিউজিল্যান্ডে পতিতালয়গুলোতে খদ্দের সংকট ছাড়াও প্রচুর আগাম বুকিং বাতিল হয়ে গেছে। ডেইলি মেইল
[৬] পশ্চিমা দেশগুলোতে স্ট্রিপ থেকে শুরু করে অভিজাত সেক্স ক্লাবগুলোতে খদ্দের সংকটের কারণে একের পর এক শো বন্ধ ঘোষণা দেয়া হচ্ছে। রাস্তায় দাঁড়িয়ে যে সব যৌনকর্মী খদ্দের খোঁজেন তারা বিপাকে পড়েছে সবচেয়ে বেশি। আরটি
[৭] ওয়েবক্যাম গার্ল অর্থাৎ ইন্টারনেটের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মডেলদের আয় বেড়েছে বেশি। কোয়ারেন্টাইনে আটকে থাকা মানুষ তাদের বেছে নিচ্ছেন নিরাপদ ভেবে। দি সান
আপনার মতামত লিখুন :