মাজহারুল ইসলাম : [২] ৪৫০ বোতল ফেনসিডিল ও ১৬ কেজি গাঁজা আত্মসাৎতের অভিযোগে যশোরের শার্শা থানার ওসি মু.আতাউর রহমান, এসআই মো. আবুল হাসান, এএসআই আবু বক্কর সিদ্দিক এবং কনস্টেবল মো. আব্দুল মান্নান ও মো. ইকবাল হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। সময়টিভি
[৩] সোমবার খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি ড. খ.মহিদ উদ্দিনের এক অফিস আদেশে জানা যায়, প্রশাসনিক কারণে ওসিকে ক্লোজ করে খুলনা রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্সে এবং এসআই ও কনস্টেবলদের জেলা পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।
[৪] গত ৫ মার্চ গভীর রাতে শার্শা থানার ওসির নেতৃত্বে পুলিশ উপজেলার কামারবাড়ি মোড়ে থেকে সাড়ে ৪’শ বোতল ফেনসিডিলসহ কাভার্ডভ্যানচালক রুহুল আমিনকে (৩৫) আটক করে। কাভার্ডভ্যানচালক রুহুল একই উপজেলার পোড়াবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা। দেশরূপান্তর
[৫] পুলিশের একটি সূত্র থেকে জানা যায়, সাড়ে ৪’শ বোতল ফেনসিডিল পরিবর্তন করে মামলার আলামত হিসেবে সেখানে নকল ফেনসিডিল রেখে দেয়া হয়। থানার মধ্যেই গোপনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনা সংশ্লিষ্ট পুলিশের একজন কনস্টেবল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদে বিষয়টি স্বীকারও করেছেন।
[৬] যশোর জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম জানান, মামলার আলামত সঠিকভাবে সংগ্রহ না করায় কারণে ওই ৫ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
[৭] ঘটনাটি তদন্তে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সালাউদ্দিন সিদকারকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :