মুসফিরাহ হাবীব: [২] বলিউড অভিনেতা আমির খান তিন দশকের সিনেমা কেরিয়ারে যে কেবল ‘মিস্টার পারফেকশনিস্ট’ তকমা পেয়েছেন তাই নয়, হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে তার ছবি এখনও সবচেয়ে বেশি আয় করে। শনিবার ৫৫ বছরে পা রেখেছেন অভিনেতা।
[৩] বলিউডে তার সফর শুরু ১৯৮৮ সালে ‘কয়ামত সে কয়ামত তক’ ছবি দিয়ে। তারপর তাকে আর ফিরে তাকাতে হয়নি। দীর্ঘ তিন দশকের অভিনয় জীবনে দিয়েছেন একের পর এক ব্লক বাস্টার হিট ছবি। তার ছবি জায়গা করে নিয়েছে অস্কারের দৌড়েও। একদিকে যেমন রয়েছে আন্দাজ আপনা আপনা-র মতো ছবি, তেমনই রয়েছে তারে জমিন পর কিংবা লাগান এর মতো সিনেমা।কমেডি থেকে সিরিয়াস – সব চরিত্রেই তিনি সমান সাবলীল এবং সফল। শুধু অভিনেতা হিসেবেই নয়, আমির সফল পরিচালক এবং প্রযোজক হিসেবেও।
এক ঝলকে ফিরে দেখা তার সেরা ৫টি ছবি:
[৪] ১. থ্রি ইডিয়টস: ছবিটি বদলে দিয়েছিল অনেক চলতি ধারণা। প্রশ্ন করেছিল সামাজিক অনেক নিয়ম কানুনকে।
[৫] ২.রং দে বসন্তী: হাসি ঠাট্টায় দিন কাটানো একদল বন্ধুর জীবন কীভাবে রাতারাতি পালটে যায় এবং অদ্ভুতভাবে জুড়ে যায় স্বাধীনতা সংগ্রামের দিনগুলোর সঙ্গে--- এ ছবি সমাজের চোখে আঙুল তুলে দেখিয়ে দেয় যুব শক্তি চাইলে কী না পারে।
[৬] ৩. তারে জমিন পর: ডিসলেক্সিয়া নিয়ে যে এমন সুন্দর ছবি হতে পারে তা প্রমাণ করে দিয়েছিলেন আমির খান।
[৭] ৪. লাগান: এ ছবি বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিয়েছিল আমিরকে।ভুবনের হার না মানা জেদ এক অন্য উচ্চতা পেয়েছিল আমিরের অসাধারণ অভিনয়ের জোরে।
[৮] ৫.দিল চাহতা হ্যায়: এ ছবিতে বন্ধুত্ব এবং জীবনকে দেখানো হয়েছিল এক নতুন আঙ্গিকে।
আপনার মতামত লিখুন :