সিরাজুল ইসলাম : [২] দ্য ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিল (ডব্লিউটিটিসি) এ আশঙ্কার কথা জানিয়েছে। রয়টার্স, চাইনা ডেইলি
[৩] সংস্থার প্রধান নির্বাহী গ্লোরিয়া গুয়েভারা বলেন, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব পর্যটনশিল্পের জন্য মারাত্মক হুমকি।
[৪] ২০২০ সালে ভ্রমণ খাতের অন্তত ২৫ শতাংশ পর্যন্ত সংকুচিত হবে। সংস্থাটি বিভিন্ন দেশের সরকারকে শিল্প সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। যেমন- ভিসা ব্যয় কমানো ও সহজ করা, বন্দরগুলোতে অপ্রয়োজনীয় বাধা দূর করা, শুল্ককমানো, পর্যটন স্পটগুলোর প্রচার ইত্যাদি।
[৫] গুয়েভারা বিশ্বাস করেন, ভ্রমণ ও পর্যটন খাত এই চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করার শক্তি রাখে। আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে এই খাত।
[৬] বিশ্বজুড়ে করোনভাইরাস ছড়িয়ে পড়ায় পর্যটনশিল্প ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বহু দেশ এই ভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণ করতে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্র। সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনা মুসলিমদের পবিস্ত্র স্থান।
[৭] বিভিন্ন দেশ বিমান যোগাযোগ সীমিত করেছে। লাখ লাখ ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন সমিতির (আইএটিএ) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) অ্যালেক্সান্ডার ডি জুনিয়াক বিবৃতিতে বলেছেন, গত দুই মাসে নাটকীয়ভাবে আয় কমে গেছে।
[৮] যাত্রীদের ভাড়া বাবদ বিমানের ক্ষতি হবে ৬৩ বিলিয়ন থেকে ১১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এজন্য বিশ^ব্যাপী ভাইরাস ছড়িয়ে পড়াকে দায়ী করছে আইএটিএ।
আপনার মতামত লিখুন :