মশিউর অর্ণব: [২] ২০১১ সালে মুক্তি পাওয়া কনটেজিয়ন মুভিটি সে সময়ের ব্লকবাস্টার চলচ্চিত্র না হলেও, কাহিনী ও চিত্রনাট্যে চীনের প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সঙ্গে মিল থাকায় ২০২০ সালে এসে এটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। লস এঞ্জেলস টাইমস, নিউইয়র্ক টাইমস, ব্লমবার্গ, উইকিপিডিয়া
[৩] যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপল আইটিউন স্টোরে বর্তমানে সবচেয়ে বেশিবার ডাউনলোড হওয়া ছবির তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে চলচ্চিত্রটি।
[৪] ‘মেডিকেল অ্যাকশন থ্রিলার’ ক্যাটাগরির এই মুভির পরিচালক ছিলেন স্টিভেন সোদারবার্গ।
[৫] কনটেজিয়ন চলচ্চিত্রটির সঙ্গে বর্তমান চীনের বাস্তব প্রেক্ষাপটের অবিশ্বাস্য কয়েকটি মিল রয়েছে।
[৬] হংকংয়ের এক বাবুর্চির সঙ্গে করমর্দনের মাধ্যমে মুভিটির একটি চরিত্র ‘এমইভি-১’ নামক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়।
[৭] চলচ্চিত্রে কল্পিত এবং চীনের বাস্তব করোনাভাইরাস, উভয় ক্ষেত্রেই ফুসফুসের সংক্রমণ ঘটে।
[৮] চলচ্চিত্রে যখন এমইভি-১ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হয়, তখন একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা সংক্রমিতদের শনাক্ত এবং আইসোলেশন করতে শুরু করেন।
[৯] যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরকে কোয়ারেন্টাইন হিসেবে দেখানো হয় মুভিটিতে, যার সঙ্গে তুলনা করা যায় চীনের অবরুদ্ধ উহান শহরকে।
[১০] তবে উল্লেখযোগ্য একটি অমিল হচ্ছে, চলচ্চিত্রে কল্পিত ভাইরাসের তুলনায় বাস্তব করোনাভাইরাস কম প্রাণঘাতী।
[১১] কনটেজিয়ন মুভির কল্পিত ভাইরাসে মৃত্যুহার ছিলো ২৫ শতাংশ, অপরদিকে করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে মৃত্যুহার ৩.৪১ শতাংশ।
আপনার মতামত লিখুন :