শাহীন খন্দকার: [২] বুধবার (১১ মার্চ) বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। সুস্থ কিডনি সবার জন্য সর্বত্র রোগ নির্ণয় ও প্রতিকার প্রতিপাদ্য নিয়ে এবছর পালিত হচ্ছে বিশ্ব কিডনি দিবস। প্রতি বছর মার্চ মাসের দ্বিতীয় বৃহস্পতিবার এ দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
[৩] কিডনি ফাউন্ডেশন নামের একটি বেসরকারি সংস্থার জরিপ থেকে পাওয়া পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশে প্রায় দুই কোটি মানুষ কোন না কোনভাবে কিডনি রোগে ভুগছে। দেশে প্রতি বছর কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়ে ৪০ হাজার রোগী মৃত্যুবরণ করছে। কিডনি রোগীদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাই বেশি। দিনে দিনে এ হার বাড়ছে। তবে সময়মতো প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করা গেলে কিডনি রোগে মৃত্যুর হার কমানো সম্ভব। কিন্তু আমাদের দেশে বেশিরভাগ গ্রাম বা শহরতলীর লোক কিডনি রোগে আক্রান্ত হলে একজন কিডনি বিশেষজ্ঞ দেখাতে পারে না। বিবিসি বাংলা
[৪] বর্তমানে দেশে প্রায় দুই কোটি মানুষ কোন না কোন রোগে ভুগছে। এরমধ্যে প্রতিবছর ৪০ হাজার রোগী দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। যাদের কিডনি এক সময় সম্পূর্ণ বিকল পর্যায়ে উপনীত হয়। তখন ডায়ালাইসিস বা কিডনি সংযোজন ব্যতীত বাঁচার কোনো উপায় থাকে না। কিন্তু এই দুটো চিকিৎসা পদ্ধতিই অত্যন্ত ব্যয়বহুল। ফলে শতকরা প্রায় ৮০ জন রোগী স্বল্পকালীন বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করেন। ভোরের কাগজ
আপনার মতামত লিখুন :