মাজহারুল ইসলাম : [২] এবার ৩ সংস্করণের ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়িয়েছে বিসিবি। ওই বেতন কাঠামোয় তামিম ইকবাল পাবেন মাসে ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা, এর আগে যা ছিলো ৪ লাখ টাকা। নতুন গ্রেডিং অনুযায়ী মুশফিকুর রহিমও এখন মাসে পাবেন ৬ লাখ ২০ হাজার টাকা, এর আগে তিনি পেতেন ৪ লাখ টাকা। সময়টিভি
[৩] ২০১৭ সাল থেকে এ প্লাস শ্রেণির ক্রিকেটাররা মাসে ৪ লাখ টাকা পেতেন। নতুন চুক্তিতে এ প্লাস ক্যাটাগরিতেই আছেন তামিম। তিনি লাল ও সাদা দুই বলের চুক্তিতেই আছেন।
[৪] বিসিবির নিয়ম অনুযায়ী, যে ক্রিকেটার দুই চুক্তিতেই আছেন তিনি সর্বোচ্চ যে গ্রেডে আছেন তার জন্য পুরো টাকা পাবেন। আর নিচে যে গ্রেডে আছেন তার জন্য পাবেন অর্ধেক। দুইটি চুক্তিরই গ্রেড যদি সমান হয় তাহলে সেই ক্রিকেটার একটির পুরো টাকা পাবেন। আরেকটির অর্ধেক পাবেন। সেই হিসাবে তামিম পাবেন ৬ লাখ টাকা, আর অধিনায়ক হিসাবে পাবেন অতিরিক্ত আরও ৩০ হাজার টাকা।
[৫] মুশফিকুর রহিমও দুই চুক্তিতেই এ প্লাস ক্যাটাগরিতে আছেন। তাই তিনি বেতন থেকে পাবেন ৬ লাখ টাকা, বেশি ম্যাচ খেলার কারণে তিনি পাবেন অতিরিক্ত আরও ২০ হাজার টাকা। সিনিয়র ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও আছেন এ প্লাস ক্যাটাগরিতে। কিন্তু তাকে শুধু সাদা বলের ক্রিকেটে রাখা হয়েছে।
[৬] কেন্দ্রীয় চুক্তিতে এ শ্রেণির ক্রিকেটার ৩ লাখ, বি শ্রেণি ২ লাখ, সি শ্রেণি ১ লাখ ৫০ হাজার ও ডি শ্রেণির ক্রিকেটার ১ লাখ টাকা পাবেন।
[৭] গতবারের মতো এবারের চুক্তিতেও ১৭ ক্রিকেটারকে রাখা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার কারণে বাদ পড়েছেন সাকিব আল হাসান। ৬ মার্চ অধিনায়ক হিসাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শেষ ম্যাচ খেলা মাশরাফি বিন মর্তুজা নেই বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে। বাদ পড়া বাকি ৫ ক্রিকেটার হলেন ইমরুল কায়েস, আবু হায়দার রনি, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, রুবেল হোসেন ও সাদমান ইসলাম।
[৮] গত অক্টোবরে ১১ দফা দাবিতে চুক্তিভুক্ত খেলোয়াড়ের সংখ্যা এবং বেতন বাড়ানোরও দাবি করলেও নতুন চুক্তিতে খেলোয়াড় সংখ্যা বা বেতন, কোনোটিই বাড়ায়নি বিসিবি। তারপরও আয় বেড়েছে বেশিরভাগ ক্রিকেটারের। বিসিবি লাল বল ও সাদা বলের ক্রিকেটের জন্য আলাদা চুক্তি করায় ৭ ক্রিকেটার বেতন পাবেন দুই চুক্তি থেকেই। যাদের চুক্তি শুধু লাল বা সাদা বলে, গ্রেডিংয়ে উন্নতি হওয়ায় বেতন বাড়ছে তাদের অনেকেরই।
বিসিবি’র নতুন চুক্তিতে ক্রিকেটাররা কে কত বেতন পাবেন
নতুন কেন্দ্রীয় চুক্তিভুক্ত ক্রিকেটারদের তালিকা প্রকাশ করল বিসিবি
বিসিবির নতুন কেন্দ্রীয় চুক্তিতে খেলোয়াড়দের বেতন বাড়ানোর পাশাপাশি নতুনত্ব এনেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এ বেতন কাঠামোয় তামিম ইকবাল বেতন পাবেন ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা। তার আগে বেতন ছিল মাসে ৪ লাখ টাকা। মাসে ৪ লাখ টাকা পেতেন মুশফিকুর রহিমও। নতুন গ্রেডিং অনুযায়ী তিনি মাসে পাবেন ৬ লাখ ২০ হাজার টাকা করে।
২০১৭ সাল থেকে এ প্লাস শ্রেণির ক্রিকেটাররা পেয়ে আসছেন মাসে ৪ লাখ টাকা। নতুন চুক্তিতে এ প্লাস ক্যাটাগরিতেই আছেন তামিম। তিনি লাল ও সাদা দুই বলের চুক্তিতেই আছেন।
বিসিবির নিয়ম অনুযায়ী, যে ক্রিকেটার দুই চুক্তিতেই আছেন তিনি সর্বোচ্চ যে গ্রেডে আছেন তার জন্য পুরো টাকা পাবেন। আর নিচে যে গ্রেডে আছেন তার জন্য পাবেন অর্ধেক। দুইটি চুক্তিরই গ্রেড যদি সমান হয় তাহলে সেই ক্রিকেটার একটির পুরো টাকা পাবেন। আরেকটির অর্ধেক পাবেন। সেই হিসাবে তামিম চুক্তি থেকে পাবেন ৬ লাখ টাকা। আর অধিনায়ক হিসাবে পাবেন অতিরিক্ত ৩০ হাজার টাকা।
অন্যদিকে, মুশফিকুর রহিমও দুই চুক্তিতেই এ প্লাস ক্যাটাগরিতে আছেন। তাই বেতন থেকে তিনি পাবেন ৬ লাখ টাকা। আর বেশি ম্যাচ খেলার সুবাদে তিনি পাবেন অতিরিক্ত ২০ হাজার টাকা। অর্থাৎ, বেতন থেকে মুশফিকের প্রতি মাসে আয় হবে ৬ লাখ ২০ হাজার টাকা। বাংলাদেশের আরেক সিনিয়র ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ আছেন এ প্লাস ক্যাটাগরিতে। কিন্তু তাকে শুধু সাদা বলের ক্রিকেটে রাখা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় চুক্তির অন্য ক্রিকেটারদের বেতন এ শ্রেণির ক্রিকেটারের ৩ লাখ, বি শ্রেণি ২ লাখ, সি ১ লাখ ৫০ হাজার ও ডি শ্রেণির ক্রিকেটারের ১ লাখ টাকা। এবার বিসিবি তিন সংস্করণের ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের ম্যাচ ফি বাড়িয়েছে।
এবারের চুক্তিতে মোট ১৭ জনকে রাখা হয়েছে। গতবারও ছিলেন ১৭ জন। এবার নিষেধাজ্ঞার কারণে বাদ পড়েছেন সাকিব আল হাসান। গত ৬ মার্চ অধিনায়ক হিসাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শেষ ম্যাচ খেলে ফেলা মাশরাফি বিন মর্তুজাও নেই বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে। বাদ পড়া বাকি পাঁচ ক্রিকেটার হলেন ইমরুল কায়েস, আবু হায়দার রনি, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, রুবেল হোসেন ও সাদমান ইসলাম।
গত অক্টোবরের আন্দোলনের ১১ দফা দাবিতে চুক্তিভুক্ত খেলোয়াড়ের সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি বেতন বাড়ানোরও দাবি ছিল ক্রিকেটারদের। কিন্তু নতুন চুক্তিতে বিসিবি খেলোয়াড় সংখ্যা বা বেতন, কোনোটিই বাড়ায়নি। তারপরও আয় বেড়েছে বেশিরভাগ খেলোয়াড়ের। বিসিবি লাল বল ও সাদা বলের ক্রিকেটের জন্য আলাদা চুক্তি করায় ৭ ক্রিকেটার বেতন পাবেন দুই চুক্তি থেকেই। যাদের চুক্তি শুধু লাল বা সাদা বলে, গ্রেডিংয়ে উন্নতি হওয়ায় বেতন বাড়ছে তাদের অনেকেরই। শ্রেণিভেদে গড়ে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ ২৫–৫০ শতাংশ।
আপনার মতামত লিখুন :