উত্তম হাওলাদার : [২] সৈকত লাগোয়া নারিকেল বাগানোর মধ্যে খালি জায়গায় ১৬০ ফুট দীর্ঘ এবং ১২০ ফুট প্রস্থ এই পার্কটির নির্মাণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের অর্থায়নে এক কোটি টাকা ব্যয়-বরাদ্দে সাগরপারে দৃষ্টিনন্দন পার্কটি নির্মিত হয়েছে।
[৩] ২০১৮ সালের ১ জানুয়ারি পার্কটির নির্মাণ কাজ উদ্বোধন করেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক ড. মো. মাছুমুর রহমান।
[৪] পার্কটিতে রয়েছে বহুমুখী সুযোগ-সুবিধা। সাগরে গোসল করতে নামার আগে পর্যটকরা পার্কটিতে থাকা লকার ব্যবহার করতে পারবেন। যেখানে জুতো-স্যান্ডেল, মোবাইল, টাকা-পয়সাসহ সবকিছু গচ্ছিত রাখতে পারবে।
[৫] টিনশেড আধুনিক ডেকোরেশন সমৃদ্ধ একতলা আলাদা বিশ্রামাগার থাকছে সেখানে। বসেই উত্তাল সমুদ্রে দৃষ্টি রাখতে পারবেন পর্যটক। পুরুষ ও মহিলাদের আলাদাভাবে পোশাক-পরিচ্ছদ পাল্টানোর মতো স্পেস নিয়ে প্রয়োজনীয় সংখ্যক কক্ষ নির্মাণ করা হয়েছে। আলাদা ওয়াশরুমসহ ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া ৫০ সিটের কফি হাউস থাকছে।
[৬] মঙ্গলবার বিকালে পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক মো.মতিউল ইসলাম চৌধুরী এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
[৭] পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক বলেন, পর্যটকের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল এ পার্কটি নির্মাণ করার। প্রধানমন্ত্রীর মাস্টার প্ল্যান অনুসারে কুয়াকাটার উন্নয়নকে এগিয়ে নেয়া হচ্ছে। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান
আপনার মতামত লিখুন :