আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] ২০১৯ সাল থেকেই কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছিলো তরুণ নেতা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার। ২০১৮ সালের মধ্যপ্রদেশ নির্বাচনের পর তিনি ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পদের অন্যতম দাবীদার। তবে তার সঙ্গে আলোচনা করেই অভিজ্ঞ কমলনাথের হাতে দায়িত্ব তুলে দেয় কংগ্রেস। এনডিটিভি, দ্য হিন্দু, নিউজ নাও, আনন্দবাজার
[৩] কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধিকে উদ্দেশ্য করে লেখা ইস্তফায় জ্যোতিরাদিত্য লেখেন, ‘বরাবরই আমার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল আমার রাজ্য ও দেশের জনগণের সেবা করা, কিন্তু আমি মনে করছি এই দলের মধ্যে সেই কাজ আর আমি করতে পারছি না।’
[৪] মঙ্গলবার সভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরেই জ্যোতিরাদিত্যের বিজেপিতে যোগ দেওয়ার গুঞ্জন আরও প্রবল হয়।
[৫] বিজেপির পক্ষ থেকে রাজ্যসভার মনোনীত প্রার্থীও হতে পারেন তিনি, এমনটাই বলছে বিভিন্ন সূত্র।
[৬] সোমবার যে ১৬ জন বিধায়ক ‘উধাও’ হয়ে গিয়েছিলেন তারা সকলেই জ্যোতিরাদিত্যের ঘনিষ্ঠ। তারা সমর্থন তুলে নিলে সরকারের পতন অনিবার্য তা স্পষ্ট বুঝেছিলো কংগ্রেস।
[৭] তাই সিন্ধিয়া ও তার ঘনিষ্ঠ বিধায়কদের দলে ফিরিয়ে আনার সব রকম চেষ্টা চালিয়ে যান কমল নাথ। সূত্রের খবর, আলোচনার জন্য সব দিক খোলা রাখা হয়েছে, এমনও নাকি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল জ্যোতিরাদিত্যকে।
আপনার মতামত লিখুন :