আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] মাত্র ৩ সপ্তাহ আগে অনলাইন শপ দারাজে ১০০ পিস বাক্সে, ৭০ পয়সা প্রতিপিস দরে বিক্রি হয়েছে সার্জিকাল মাস্ক। অথচ রোগী শনাক্তের ২ ঘণ্টা পর ১৫ পিস মাস্ক ১৪ শতাংশ ছাড় দেখিয়ে বিক্রি হচ্ছিলো ৫৯৯ টাকায়।
[৩] আবার দারাজেই আরেকটি শপে মাত্র ৫০ পিস মাস্ক বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৯৯৯ টাকায়। এক্ষেত্রেও দেয়া হচ্ছে ২৯ শতাংশ ছাড়ের টোপ। অথচ এই মাস্কগুলো প্রতি বাক্স দাম ৪০ থেকে ৫০ টাকা। অর্থাৎ ৪০ থেকে ৫০ গুণ বেশি মূল্যে বিক্রি হচ্ছে।
[৪] একই অবস্থা হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ক্ষেত্রেও। আরেক অনলাইন শপ চালডাল ডট কমে প্রায় ৮ ব্র্যান্ডের স্যানিটাইজার ছিলো দুপুর ২ টাতেও। কিন্তু বিকাল ৪.৩০ এ ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা গেছে স্টকে কোনও স্যানিটাইজার নেই।
[৫] এ বিষয়ে চালডাল ডট কমের হটলাইনে ফোন করলে তারা জানান, হঠাৎ করে তাদের ক্রেতার চাপ অস্বাভাবিক বেড়ে গেছে। এ কারণে তারা সরবরাহ করতে পারছেন না। সেখান থেকে জানানো হয়, তাদের সোর্সিং ডিপার্টমেন্ট এ বিষয়ে কাজ করছে। তবে স্টক হবার সঙ্গে সঙ্গেই তা শেষ হয়ে যাচ্ছে। তিনি এক পর্যায়ে স্বীকার করে নেন, পরিস্থিতি সামাল দিতে তাদের যথেষ্ট প্রস্তুতি ছিলো না।
[৬] একই অবস্থা ফার্মেসিগুলোতেও। মাস্ক বা স্যানিটাইজার চাইলেই বলা হচ্ছে নেই। অবশ্য বাড়তি টাকার বিনিময়ে বিক্রির অভিযোগও করছেন ক্রেতারা। সম্পাদনা : ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :