রাশিদ রিয়াজ : [২] করোনাভাইরাস মোকাবেলা ও নির্বাচনকে সামনে রেখেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই পরিবর্তন আনলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ম্যাডোস হলেন গত ৩ বছরের কিছু বেশি সময়ের মধ্যে ট্রাম্পের চতুর্থ চিফ অব স্টাফ। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প টুইটে জানান, কংগ্রেসম্যান ম্যাডোসের সঙ্গে দীর্ঘদিনের কাজের অভিজ্ঞতা এবং ভাল সম্পর্ক রয়েছে। সিএনএন
[৩] প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অবশ্য তার চিফ অব স্টাফ পরিবর্তনের কোনো কারণ জানাননি তবে মুলভেনিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন নর্দান আয়ারল্যান্ডের জন্যে তিনি বিশেষ দূত হয়ে উঠবেন। সম্প্রতি ভারত সফরকালে ট্রাম্পের সঙ্গে ছিলেন না মুলভেনি এবং প্রায়ই তাকে হোয়াইট হাউসে অনুপস্থিত থাকতে দেখা গেছে এবং তিনি ছুটিতে আছেন এও বলা হচ্ছিল। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিমাঞ্চলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সফরকালেও তাকে দেখা যায়নি।
[৪] সিএনএন’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মুলভেনির ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছিলেন, তার সঙ্গে কিছু ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব দেখা গিয়েছিল এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট আনার পর তা মোকাবেলায় মুলভেনিকে যথেষ্ট দক্ষতার পরিচয় দিতে দেখা যায়নি বলেও মনে করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
আপনার মতামত লিখুন :