ইয়াসিন আরাফাত : [২] এসময় তার বিরুদ্ধে অর্থ তছরূপ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন ইয়েস ব্যাংকের বিপর্যয়ে ব্যাংকটির পরিচালনার ক্ষেত্রে শীর্ষ
কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেন। এরপরই রানা কাপুরের বাড়িতে তল্লাশি চালান ইডি কর্তারা। জি নিউজ, এই সময়, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
[৩] এ সময় রানা কাপুর দাবি করেন, গত ১৩ মাসে ধরে ব্যাংকীর সঙ্গে তার কোনও ধরনের যোগাযোগ নেই। এব্যাপারে কিছুইউ জানেন না তিনি।
[৪] এর আগের ২০১৯ সালে এক বেসরকারি সংস্থা্র কাছে তার ইয়েস ব্যাংকের অংশীদারিত্ব বিক্রি করে দেন রানা কাপুর। তখনই ইয়েস ক্যাপিটাল ও মর্গ্যান ক্রেডিট-ও তাদের অংশ বেচে দেয়।
[৫] গত বুধবার ইয়েস ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে নতুন এক নির্দেশিকা জারি করে আরবিআই। সেখানে বলা হয়, এক মাসের মধ্যে ইয়েস ব্যাংকের আমানতকারীরা ৫০,০০০ টাকার বেশি তুলতে পারবেন না। ড্রাফট বা পে-অর্ডারের ক্ষেত্রে ঊর্ধ্বসীমা নেই। বিশেষ ক্ষেত্রে দেয়া হয়েছে ছাড়।তবে অসুস্থতা, পড়াশুনো ও বিয়ের জন্য ৫০ হাজারের ঊর্ধ্বসীমা প্রযোজ্য নয়। ইয়েস ব্যাঙ্কের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেয়া হয়েছে। প্রশাসক পদে বসানো হয়েছে স্টেট ব্যা্নগকের প্রাক্তন সিএফও প্রশান্ত কুমারকে।
আপনার মতামত লিখুন :