সিরাজুল ইসলাম: [২] ১৬ মার্চ রাত ১২টায় শেষ হবে ক্ষণগণনা। মুজিববর্ষ শুরুর দিন ১৭ মার্চ বিকালে মূল অনুষ্ঠান দেখা যাবে ডিসপ্লেগুলোতে। সারাদেশে এ অনুষ্ঠান দেখানো হবে কেন্দ্রীয়ভাবে।
[৩] মুজিববর্ষ শেষে ২০২১ সালের ১৭ মার্চের পর থেকে ডিসপ্লেগুলোতে দেখা যাবে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর অনুষ্ঠান; চলবে ২০২২ সালের ২৬ মার্চ পর্যন্ত।
[৪] মুজিববর্ষ ও সুবর্ণ জয়ন্তীর পর ক্ষণগণনা ঘড়ির জন্য বসানো ডিসপ্লেগুলোতে স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবসসহ অন্যান্য জাতীয় দিবসগুলোর ক্ষণগণনা ব্যবস্থা রাখার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। এসব ডিসপ্লেতে প্রতি বছরই দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য তুলে ধরার কাজটি অব্যাহত রাখার পরিকল্পনা করছে সরকার।
[৫] মুজিববর্ষ উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী জানান, জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে, হাতিরঝিল, উত্তরা, বাংলাদেশ সচিবালয়ে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনসহ দেশের সব সিটি করপোরেশন এলাকায় ১৮টি ক্ষণগণনার যন্ত্র বসানো হয়েছে। সিটি করপোরেশন বাদ দিয়ে ৫৩টি জেলায় এ যন্ত্র বাসানো হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়া এবং মেহেরপুরের মুজিবনগরে বিশেষভাবে ক্ষণগণনার দুটি যন্ত্র বসানো হয়েছে। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃৃপক্ষ নিজেরা ক্ষণগণনার ব্যবস্থা করেছে। সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন
আপনার মতামত লিখুন :