মাজহারুল ইসলাম : [২] । বিগত কয়েক বছরে দলের অসংখ্য নেতাকর্মী অঢেল সম্পত্তির মালিক হলেও তাদের বৈধ আয়ের তেমন কোনো উৎস ছিলো না।
[৩] রাজধানীসহ সারাদেশের ওইসব নেতাদের বিত্ত-বৈভবের বিবরণ সংবলিত একটি গোপন প্রতিবেদন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছে স¤প্রতি দেয়া হয়েছে। এ তালিকা পেয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, একটা মানুষের বেঁচে থাকতে কতো টাকা লাগে। এরা কি টাকা কবরে নিয়ে যাবে। কেনো তারা এসব করে।
[৪] তদন্ত করে ওইসব অবৈধ বিত্তশালীদের বিরুদ্ধে দ্রæত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
[৫] জানা যায়, অবৈধ পথে হঠাৎ বিত্তশালী হওয়াদের তালিকায় কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা, মন্ত্রীসভার কয়েকজন সদস্য, এমনকি জেলা, উপজেলা, থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাদেরও নাম রয়েছে।
[৫] সরকার ও আওয়ামী লীগের উচ্চপর্যায়ের একাধিক সূত্র জানায়, অভিযুক্তদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে তাদের ব্যাংক একাউন্ট। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা তাদের গ্রামের বাড়িতেও খোঁজ-খবর নিতে শুরু করেছে।
[৬] কেন্দ্রীয় কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধেও বিপুল সম্পদ ও অর্থবিত্তের মালিক হওয়ার তথ্য এখন আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর হাতে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :