ইয়াসিন আরাফাত : [২] সিরিয়া ইস্যুতে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান তার প্রতিশ্রুতি রক্ষায় দেশটির সীমন্ত দরজা খুলে দেয়ায় শরণার্থীরা গ্রিস সীমান্তে জড়ো হয়েছে।এতে বেশ চাপেই পরেছে ইউরোপ। সিএনএন, মিডিলিস্ট আই, আলজাজিরা
[৩] ইউরোপে প্রবেশের জন্য হাজার হাজার শরণার্থী তুরস্কের গ্রীস সীমান্তে শিবির স্থাপন করেছে। যার ফলে এই সীমান্তে ব্যাপক জনসংযোগ ঘটেছে। শরণার্থীরা স্থলসীমান্ত ছাড়াও গ্রিসের তিনটি দ্বীপে নৌকায় করে এসে এখানে জড়ো হচ্ছেন।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট তাইয়েপ এরদোগান বলেছেন, কত লোক ইউরোপের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন তার হিসেব বের করা কঠিন। তবে এরদোগানের দাবি, এ সংখ্যা ২৫ থেকে ৩০ হাজার শরণার্থী হবে।
[৪] তিনি আরও বলেছেন, এ সংখ্যা যত বেশি হোক না কেন, তুরস্ক তাদের দরজা বন্ধ করবে না। ইউরোপীয় ইউনিয়ন তাদের ওয়াদাও পালন করবে। তবে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ থেকে পালিয়ে আসা শরণার্থীদের আর সামলাতে পারবে না তার দেশ বলে জানিয়ে দিয়েছেন।
[৫] রোববার গ্রিসের পুলিশ সীমান্তে শরণার্থীদের উপর কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করেছে। এ সময় হাজার হাজার শরণার্থী পাথর ছুড়তে শুরু করলে সেখানে চরম উত্তেজনা দেখা দিয়েছিলো।
[৬] ধারণা করা হচ্ছে মধ্য প্রাচ্য থেকে শরণার্থী প্রবাহ থামিয়ে দিতে ২০১৬ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছিল তা ভঙ্গ করায় এই চাপের মুখে পড়ছে ইউরোপ। ২০১৬ সালে ইউরোপমুখী শরণার্থীর ঢল নামার পর তাদের আটকাতে তুরস্কের সঙ্গে চুক্তিটি করেছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ওই চুক্তির আওতায় তুরস্ক সিরিয়া ও আফগানসহ অন্যান্য দেশের প্রায় ৩৭ লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় দেয়।
গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়,
আপনার মতামত লিখুন :