তাপসী রাবেয়া : [২] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুমের হিসেবে ‘গত বছরের ৩১ মার্চ হাসপাতালগুলোতে কোনো ডেঙ্গু রোগী ছিলো না। আর এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারীতেই গতবছরের তুলনায় অনেক বেশি ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী রয়েছে। সারাবছর জুড়েই ছিলো বেশি-কম এডিসের প্রকোপ।
[৩] হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের তথ্য বলছে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর রিপোর্টে দেখা গেছে এ বছরের ১ জানুয়ারি থেকে হাসপাতালগুলোতে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছিলো ২৪১ জন।
[৪] স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও কীটতত্ত্ববিদরা বলছেন, গত বছরের মতো আক্রান্তের সংখ্যা না দেখতে চাইলে, এ বছর এখন থেকেই মশকনিধন কার্যক্রম শুরু করতে হবে। আর সে কার্যক্রম কোনোভাবেই থামানো যাবে না। কাজে যেন ঢিলেমি না আসে, সেদিকে নজর রাখতে হবে।
[৫] কীটতত্ত্ববিদ ড.কবিরুল বাশার বলেন, গতবছরও অনেকভাবেই সতর্কতার কথা বলা হলেও শেষ পর্যন্ত রক্ষা হয় নি। ডেঙ্গুতে রাজধানীবাসী প্রায় নাকাল হয়েছিল নভেম্বর পর্যণÍ। লাখের উপর রোগী ভর্তি হতে হয়েছে হাসপাতালগুলোতে।
[৬] ড.বাশার আরো বলেন, এডিস মশার প্রজনন ক্ষমতা খুবই দ্রুত আর সংক্রমক হওয়ায় ঝুঁকি বেশি। রাজধানীসহ সারাদেশে পরিস্কার পরিচ্ছন্থার পাশাপাশি লার্ভিসাইড ও এডাল্টিসাইড ক্রাশ এক্যশন নিতে হবে কর্তৃপক্ষকে।জনগনকেও এগিয়ে আসতে হবে মশারোধে।
আপনার মতামত লিখুন :