আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] ৫ দিনে ইউরোপের প্রধান সূচক স্টক্স-৬০০ ১১.৬ শতাংশ কমে গেছে। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ভালো অবস্থানে থাকা প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর। সিএনবিসি, গিনিস
[৩] এমএসসিআইএডাব্লিউআই এবং এমএসসিআই ওয়ার্ল্ড ইনডেক্স, দুই ইকুয়েটি বেঞ্চমার্কই সোমবার থেকে ৯ শতাংশ কমেছে। ২০০৮ সালের পর সূচক দুটোর এতো নিম্নমূখী অবস্থান ছিলো না।
[৪] শুক্রবার বিকাল পর্যন্ত এশিয়ার ৭টি প্রধান পুঁজিবাজারেই দেখা গেছে ব্যাপক নিম্নমুখি প্রবণতা। জাপানের নিক্কি কমেছে ২২৫ পয়েন্ট, চীনের সাংহাই কম্পোজিট, হংকংকং এর হ্যাংসেং, দক্ষিণ কোরিয়ার কোসপি, অস্ট্রেলিয়ার এসঅ্যান্ড পি ২০০, সিঙ্গাপুরের স্ট্রেইটস টাইমস এবং থাইল্যান্ডের সেট কম্পোজিট সবগুলো সূচকই বড় ধরণের ধাক্কা খেয়েছে শুক্রবার।
[৫] এদিকে বৃহস্পতিবার ১২০০ পয়েন্ট হারায় ডও ইন্ডাস্ট্রিয়াল সূচক। এটি এই সূচকের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় পতন। ২০০৮ সালেও এতো খারাপ অবস্থায় পড়েনি এই সূচক।
[৬] এসঅ্যান্ডপি ৫০০, নাসডাক দুটো বড় সূচকেরই পতন হয়েছে শুক্রবার।
[৭] পুঁজিবাজারের খারাপ অবস্থার শঙ্কায় সারা বিশ্বের বিনিয়োগকারীরাই ঝুঁকছিলেন সরকারি বন্ডগুলোর দিকে। কিন্তু শুক্রবার বড় বড় ট্রেজারি বন্ডগুলোও বড় ধরণের দরপতনের মুখোমুখি হয়েছে।
[৮] শুক্রবার ২.৪ শতাংশ দর কমেছে অপরিশোধিত জ্বালানী তেলেরও। শুক্রবার ৪৫.০৮ ডলারে বিক্রি হয়েছে অপরিশোধীত জ্বালানী তেল।
আপনার মতামত লিখুন :