আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] টানা ৪ দিনের সাম্প্রদায়িক হামলায় আহত হয়েছেন ২ শতাধিক। এখন পর্যন্ত আহত হয়েছেন ১৩০জন। এনডিটিভি, দ্য হিন্দু, আনন্দবাজার
[৩] দিল্লি পুলিশ জানায়, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে উত্তরপ্রদেশ থেকে গুন্ডা এনে এই দাঙ্গা শুরু করা হয়েছিলো। অভিযুক্তদের কাছ থেকে জব্দ করা হয়েছে ৫০টির বেশি মোবাইল ফোন।
[৪] সোনিয়া গান্ধী এবং মনমোহন সিং এর নেতৃত্বে কংগ্রেসের একটি প্রতিনিধি দল রাষ্ট্রপতি ভাবনে গিয়ে ভারতের প্রেসিডেন্ট রামনাথ কোবিন্দের সঙ্গে দেখা করেছেন। তারা কোবিন্দের কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন।
[৫] যারা ঘৃণাসূচক মন্তব্য ছাড়াচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে এফআইআর গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন দিল্লি হাইকোর্ট। আদালত অনুরাগ ঠাকুর এবং কপিল মিশ্রর বিরুদ্ধেও এ ধরণের ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন।
[৬] আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক মার্কিন কমিশন (ইউএসসিআইআরএফ) এর অভিযোগ, বেছে বেছে মুসলিমদের উপর হামলা চালানোর পরেও নীরব সরকার। নৃশংস এবং লাগামছাড়া হিংসা রুখে সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ তারা।
[৭] তবে মার্কিন ওই সংগঠনের অভিযোগ খারিজ করে‘দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য’ থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
[৮] দিল্লির খাজুরি খাস এলাকার মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘ওরা বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। আমরা বাড়ি ছেড়ে পালাই। আমার পঙ্গু স্ত্রী পুড়েই মারা গেছে। আমার দুই ছেলেও গুরুতর আহত হয়েছে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :