লাইজুল ইসলাম: [২] বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সিইও মোকাব্বির হোসেন বলেন, যাত্রী সংখ্যা কমে যাওয়ার ফলে বিভিন্ন রুটে ফ্লাইট কমিয়ে দিতে হয়েছে।
[৩]) মোকাবিবর হোসেন বলেন, কাঠমান্ডু, দিল্লি, কুয়ালালামপুর ও ব্যাংকক রুটে যাত্রী কমেছে ৫০ শতাংশ। এসব কারণেই কাঠমান্ডু ও দিল্লিতে দুটি করে আর কুয়ালালামপুরে ৩টি ফ্লাইট কমাতে হয়েছে।
[৪] দেশিও বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএসবাংলা তাদের চীনের গুয়াংজু রুটে সপ্তাহে ৭ টি ফ্লাইট থেকে কমিয়ে ৩টি করেছে। জণসংযোগ কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম বলেন, রবি-বুধ-শুক্রবার এই তিন দিন চলছে।
[৫] কামরুল ইসলাম বলেন, আগে বাংলাদেশ থেকে চীন যেতো ৬০শতাংশ, এখন যায় ২৫-৩০ শতাংশ, সেখান থেকে আসতো ৯০ শতাংশ, এখন আসে ৬০ শতাংশ। বর্তমানে ক্ষতি হলেও বিজনেসের চাইতে সার্ভিসের বিষয়টি চিন্তা করেই ইউএসবাংলা ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
[৬] হযরত শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তৌহিদ উল আহসান বলেন, বিদেশী এয়ারলাইন্সগুলো তাদের ফ্লাইট কমিয়েছে। চায়না সাউদার্ন সপ্তাহে ৭ দিন হলেও এখন সপ্তাহে ৩ দিন। চায়না ইস্ট্রর্ন সপ্তাহে ৭ থেকে ৩ নামিয়ে দিয়েছে। থাই এয়ার ১৪টি থেকে ৭টিতে নামিয়ে এনেছে।
[৭] তৌহিদ উল আহসান বলেন, প্রতিদিন ১২০-১২৫ টা শাহজালাল দিয়ে উঠা নামা করতো। কিন্তু এখন এই সংখ্যা কামেছে। এখন ১১০-১০৫টি উঠানা করে। ফ্লাইট কমার কারণে কিছুট আর্থিক ক্ষতির সম্মুক্ষিণ হচ্ছে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ।
আপনার মতামত লিখুন :