শাহীন খন্দকার: [২] আরও রয়েছে নামমাত্র মূল্যে নানা ধরণের সেবা। সরেজমিনে হাসপাতালের বর্হিবিভাগে গিয়ে দেখা যায়, কয়েকজন রোগীর অভিভাবক লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেট কাটছেন। ৪ থেকে ৫ জন চিকিৎসক বসে আছেন।
[৪] ১৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটিতে যে রোগীরা ভর্তি থাকেন তাদের জন্য ওষুধ ফ্রি। এছাড়া যে রোগীরা বহির্বিভাগে চিকিৎসক নেন তাদের কমপক্ষে ৭ দিনের ওষুধ বিনামূল্যে দেয়া হয়।
[৫] উপ পরিচালক জানালেন, সরকারি ছুটি ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৮ থেকে আড়াইটা পর্যন্ত বর্হিবিভাগে দেড়’শ থেকে তিনশ রোগী হয়ে থাকে। এদের মধ্য থেকে গুরুতর মানসিক রোগী ১০ থেকে ১৫জনকে ভর্তি করা হচ্ছে।
[৬] ভোলা থেকে মেয়ে ফরিদা ইয়াসমিনের চিকিৎসার জন্য ঢাকায় এসেছেন জালাল হোসেন। তিনি বলেন, মেয়ের মানসিক সমস্যা হয়েছে। তিনি বলেন, ১০ টাকা দিয়ে টিকেট কেটে ডাক্তার দেখিয়েছি। এছাড়া ওষুধও পেয়েছি। ময়মনসিংহ থেকে ছেলে রনিকে চিকিৎসা করাতে এসেছেন মা হোসনে আরা বেগম। তিনি বলেন, এখানকার চিকিৎসার মান ভালো।
[৭] চিকিৎসার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য জানান উপ-পরিচালক ডা. ফরিদা ইয়াসমিন ও মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ মো.জামাল হোসেন। তারা বলেন, আমাদের এই হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণ ওষুধ রয়েছে। ঢাকার আর কোনো মানসিক হাসপাতালে এতো ওষুধের সরবরাহ নেই। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :