স্পোর্টস ডেস্ক : [২] আইসিসির এন্টি করাপশন কোডের চারটি ধারা ভঙ্গের দায়ে এই নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে ইউসুফ আবদুল রহিম আল বালুশি।
[৩] ২০১৯ সালে আইসিসির পুরুষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে এই চারটি ধারা ভঙ্গ করেন ইউসুফ। তার মধ্যে আছে ম্যাচের ফল, কোনো মুহূর্ত বা ম্যাচ সংশ্লিষ্ট কিছু বদলে দেয়া। আছে সতীর্থকে ম্যাচ ফিক্সিংয়ে প্রলুব্ধ করা, তিনজন আলাদা ব্যক্তির কাছ থেকে ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েও গোপন করা, প্রমাণ নষ্ট করতে চেয়ে দুর্নীতি দমন ইউনিটের তদন্তকে বাধাগ্রস্থ করাসহ কয়েকটি অভিযোগ।
[৪] তবে এন্টি করাপশন ইউনিট উপযুক্ত তথ্য প্রমাণ উপস্থিত করার পর দোষ স্বীকার করে নিয়েছেন ইউসুফ। এন্টি করাপশন ট্রাইবুনালের শুনানিতে মেনে নিয়েছেন রায়।
[৫] আইসিসির এই বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার অ্যালেক্স মার্শাল জানিয়েছেন, ইউসুফ যা করেছেন, সেটি খুব বড় অপরাধ। তার সাজা আরও বেশি হতে পারতো। তবে তরুণ খেলোয়াড়দের নিজের ভুলের কথা জানিয়ে তাদের এমন অপরাধ থেকে বেঁচে থাকার সাহায্য করতে রাজি হওয়ায় শাস্তি কম হয়েছে ওমানের এই ক্রিকেটারের।
আপনার মতামত লিখুন :