মহসীন কবির : সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে গ্রামীণফোনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এএম আমিন উদ্দিন ও ব্যারিস্টার মেহেদী হাসান চৌধুরী। অন্যদিকে বিটিআরসির পক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ব্যারিস্টার খন্দকার রেজা-ই-রাকিব।
এর আগে রোববার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে (বিটিআরসি) ১০০০ কোটি টাকা জমা করেছে গ্রামীণফোন। মোবাইল অপারেটরটির ডিরেক্টর ও হেড অব রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স হোসেন সাদাত ১০০০ কোটি টাকার পে-অর্ডার জমা দেন ।
এ প্রসঙ্গে গ্রামীণফোনের পরিচালক ও হেড অব রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স হোসেন সাদাত বলেন, গ্রামীণফোন বাংলাদেশের আইন ব্যবস্থার প্রতি শ্রদ্ধাশীল। গ্রামীণফোন তার আইনগত অবস্থানের কোনও ধরনের ব্যত্যয় ছাড়াই মহামান্য আপিলেট ডিভিশনের আদেশের প্রেক্ষিতে আজ বিটিআরসিকে সমন্বয়যোগ্য ১০০০ কোটি টাকা জমা দিয়েছে।
হোসেন সাদাত আরও বলেন, গ্রামীণফোন তার অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে বলতে চায়, এটি একটি বিরোধপূর্ণ অডিট এবং গ্রামীণফোন আদালত অথবা আদালতের বাইরে এই অডিটের গঠনমূলক সমাধান করতে চায়। অডিট বিরোধ সমাধানে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে গ্রামীণফোন আলোচনা চালিয়ে যাবে এবং প্রতিষ্ঠানটি আশা করে ব্যবসায়িক পরিবেশ খুব দ্রুত স্বাভাবিক হবে যার মাধ্যমে গ্রামীণফোন গ্রাহকদের মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে পারবে।
আপনার মতামত লিখুন :