শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০১:৪৫ রাত
আপডেট : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০১:৪৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

একুশে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা শুরু হবে সকাল ৮টায়

ডেস্ক রিপোর্ট : অমর একুশে ফেব্রুয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বইমেলা শুরু হবে সকাল ৮টা থেকে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলা একাডেমির পরিচালক ও মেলার সদস্য সচিব জালাল আহমেদ। সাধারণত একুশে ফেব্রুয়ারিতে মেলায় লোক সমাগম সবচেয়ে বেশি হয়। যে কারণে সেদিন মেলা সকাল ৮টায় শুরু হয়ে শেষ হবে রাত ৯টায়। সেভাবেই প্রস্তুতি নিয়েছে বাংলা একাডেমি। বাংলা ট্রিবিউন

জালাল আহমেদ  বলেন, একুশে ফেব্রুয়ারিতে বই মেলায় বিপুলসংখ্যক মানুষ আসে। একুশে ফেব্রুয়ারিকে মাথায় রেখেই আমরা বইমেলার পুরো আয়োজন করে থাকি। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও বাংলা একাডেমির ভেতরে যে খোলা জায়গা রাখা হয়েছে, তা কিন্তু সেই হিসেব করেই। মানুষ যেন সহজে চলাফেরা করতে পারে। একুশে ফেব্রুয়ারিতে মানুষ সকাল আটটার আগে থেকে বই মেলায় ঢোকার চেষ্টা করে, দীর্ঘ লাইন লেগে যায়। প্রবেশ পথগুলোতে তাদের যেন অসুবিধা না হয় সেজন্য সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের সঙ্গে আমরা আলোচনা করেছি।

তিনি আরও বলেন, একুশে ফেব্রুয়ারি যেহেতু শুক্রবার, সেই হিসাবে সেদিন শিশুপ্রহরও রয়েছে। শিশুরা যাতে নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে পারে সেজন্য আমাদের বিশেষ কর্মীবাহিনী থাকবে। সেদিন পুলিশের সংখ্যাও বাড়ানো হবে। আমাদের প্রচার মাধ্যমের যে ব্যবস্থা রয়েছে, সেখানে এ বিষয়টির ওপর সার্বক্ষণিক প্রচারের নজর রাখা হবে।

মেলায় কেউ হারিয়ে গেলে তাদের দ্রুত খুঁজে বের করা হবে জানিয়ে জালাল আহমেদ বলেন, যারা রেডিও ওয়েভ নিয়ে কাজ করে তাদের অনেক ভলান্টিয়ার মেলার মাঠজুড়ে থাকবে। কোনও শিশু, বৃদ্ধ বা যেকোনও মানুষ যদি হারিয়ে যায়, তাদেরকে যেন দ্রুত খুঁজে সুনির্দিষ্ট অভিভাবকের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায় সে জন্যই তাদের রাখা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়