শিরোনাম
◈ বুশরা বিবিকে ‘টয়লেট ক্লিনার’ মেশানো খাবার খাওয়ানোর অভিযোগ ইমরানের ◈ প্রাথমিক স্কুলে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ ◈ গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ছাড়াল ◈ পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ২৭ বস্তা টাকা, গণনা চলছে ◈ সাতক্ষীরায় এমপি দোলনের গাড়িতে হামলা ◈ চুয়াডাঙ্গার পরিস্থিতি এখন মরুভূমির মতো, তাপমাত্রা ৪১ দশমিক  ৫ ডিগ্রি ◈ ফরিদপুরে পঞ্চপল্লীতে গণপিটুনিতে ২ ভাই নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১ ◈ মিয়ানমারের ২৮৫ জন সেনা ফেরত যাবে, ফিরবে ১৫০ জন বাংলাদেশি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ প্রার্থী নির্যাতনের বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, হস্তক্ষেপ করবো না: পলক

প্রকাশিত : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৬:৪১ সকাল
আপডেট : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৬:৪১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নারীদের দৃষ্টি উন্মুক্ত করতে যতটুকু সম্ভব বিস্তৃত করা কেননা সেটাই হচ্ছে অন্ধকার দূর করার একমাত্র পথ

ইমতিয়াজ মাহমুদ : ইরানের মেয়ে মসিহ আলিনেজাদ বিদ্রোহ করেছিলেন বাধ্যতামূলকভাবে হিজাব পরার যে আইন আছে তার বিরুদ্ধে। তার জন্য তাকে মূল্যও দিতে হয়েছে অনেক। বিনা বিচারে জেল খেটেছে দিনের পর দিন। রাষ্ট্রের অত্যাচার সহ্য করেছে, সমাজের অত্যাচার সহ্য করেছে। শেষে তাকে পালাতে হয়েছে নিজের মাতৃভূমি ছেড়ে। মসিহ পরে বই লিখেছে The wind in my hair নামে। বইটা পড়তে পারিনি এখনো, একটা রিভিউ পড়েছি তার এই বইটা নিয়ে। রিভিউতে বইটা সম্পর্কে পড়তে গিয়ে চমৎকার একটা কথা চোখে পড়েছে। মসির মা মসিহকে বলতো, The darkness can only devour you if you let your fear in. So open your eyes as wide as you can, and face the darkness. (তুমি যদি অন্ধকারকে ভয় পাও তাহলেই কেবল অন্ধকার তোমাকে গিলে খেয়ে ফেলবে।

এ জন্য যতোটুকু পারো দৃষ্টি উন্মুক্ত করো, অন্ধকারকে মোকাবেলা করো। মসিহর মা ওকে এই কথা বলতো কী জন্য জানেন? দরিদ্র তাদের পরিবারটি থাকতো একটা ছোট একরুমওয়ালা ঘরে। ঘরে কোনো টয়লেট ছিলো না, যেতে হতো ঘর থেকে একটু দূরে একটা কাঁচা পায়খানায়। মসিহর ছোট ভাই রাতের বেলা অন্ধকারে বাইরে যেতে ভয় পেতো। বোনকে ধরতো সঙ্গে যেতে। সেই পরিস্থিতিতেই এই কথা বলতো তার মা। ওর বইতে মসিহ এই ঘটনা বর্ণনা করে বলছেন,I realised that the whole human rights situation in Iran is like my childhood backyard : its dark, and women should open their eyes as wide as they can, because thats the way to make the darkness disappear. (আমি বুঝতে পেরেছি যে ইরানের মানবাধিকার পরিস্থিতি হচ্ছে আমার শৈশবের সেই অন্ধকার উঠানের মতো অন্ধকার। আর নারীদের যেটা করতে হবে সেটা হচ্ছে দৃষ্টি উন্মুক্ত করা, যতোটুকু সম্ভব বিস্তৃত করা, কেননা সেটাই হচ্ছে অন্ধকার দূর করার একমাত্র পথ। নারীদের এই চোখ খোলার ব্যাপারটা আমাদের দেশের জন্যও তো প্রাসঙ্গিক। প্রাসঙ্গিক নয়? ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়