শিরোনাম
◈ দ্বিতীয় ধাপে ১৫৬ উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে ◈ সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজের ওপর  সপরিবারে ভিসানিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র ◈ সংসদ সদস্য আজিমের অবস্থান জেনেছে ভারত পুলিশ ◈ বিধ্বস্ত হওয়ার আগে হেলিকপ্টারে কী করছিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট প্রকাশ্যে ‘শেষ’ ভিডিও ◈ সৈয়দপুর বিমানবন্দরের রানওয়েতে ফাটল, প্লেন চলাচলে বিঘ্ন ◈ ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী ও হামাস প্রধানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদন ◈ নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হওয়ায় দুই ওসিকে প্রত্যাহার করলো ইসি  ◈ ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে মির্জা ফখরুলের শোক ◈ ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর শোক ◈ বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীকে কঠোরভাবে বাজার তদারকির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৭:৪১ সকাল
আপডেট : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৭:৪১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তিন বছরে ঢাকা শহরে বায়ুমান বেশি খারাপ হয়েছে: পরিবেশমন্ত্রী

ইত্তেফাক : শুষ্ক মৌসুমে অর্থাৎ সেপ্টেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত বায়ুদূষণের মাত্রা ক্রমান্বয়ে বেড়ে যায়। রাজধানী ঢাকা শহরে শুষ্ক মৌসুমে শুধু সূক্ষ্ম বস্তুকণার পরিমাণ নির্ধারিত মাত্রার বাইরে থাকে। ২০০২ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত বায়ুমানের ডাটা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০১৬ থেকে ২০১৯ এই তিন বছর বায়ুমান বেশি খারাপ হয়েছে। এ সময় বিভিন্ন বড়ো বড়ো অবকাঠামো নির্মাণ কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাওয়ায় এমনটি ঘটেছে।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে গতকাল রবিবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য মনজুর হোসেনের প্রশ্নের লিখিত জবাবে এ তথ্য জানান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন।

মন্ত্রী জানান, পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক ঢাকাসহ দেশের অন্য বিভাগীয় ও শিল্পঘন শহরগুলোতে সার্বক্ষণিক বায়ুমান পরিবীক্ষণ কেন্দ্রের মাধ্যমে সারাদেশে বায়ুর গুণগত মান পরিমাপ করা হচ্ছে।

অন্যান্য দূষক যেমন : সালফার ডাইঅক্সাইড, নাইট্রোজেন অক্সাইড, কার্বন-মনোক্সাইড ইত্যাদি সারাবছর মানমাত্রার মধ্যে থাকে। বায়ুদূষণের উত্স হিসেবে ইটভাটা, যানবাহন, রাস্তা খোঁড়াখুঁড়িসহ বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো নির্মাণ কার্যক্রম, পৌরবর্জ্য ও বায়োমাস পোড়ানো এবং ট্রান্সবাউন্ডারি প্রভাবকে দায়ী করা হয়।

পরিবেশমন্ত্রী জানান, মাটি ব্যবহার করে পোড়ানো ইট উৎপাদন ও ব্যবহার শূন্যে নামিয়ে আনার লক্ষ্যে ২০১৫ সালের মধ্যে শতভাগ ব্লক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করে গেজেট প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। পরবর্তীতে সব বেসরকারি কাজে ইটের বিকল্প ব্লক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করার পরিকল্পনা রয়েছে। ফলে মাটি ব্যবহার করে পুড়ানো ইট উৎপাদনও ব্যবহার শূন্যে নেমে আসবে।

সরকার দলীয় সংসদ সদস্য শাহে আলমের প্রশ্নের লিখিত জবাবে মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন জানান, পরিবেশের জন্য চরম ক্ষতিকর নিষিদ্ধঘোষিত পলিথিন বন্ধে সরকার বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা ও মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে নিষিদ্ধঘোষিত পলিথিন তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়ে পলিথিন জব্দ, জরিমানা ধার্য ও আদায় করা হচ্ছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়