ইয়াসিন আরাফাত : এমিয়েন্সের মাঠে শনিবার ৮ গোলের রোমাঞ্চ ছড়ানো ম্যাচটি ৪-৪ ড্র হয়। পয়েন্ট ভাগাভাগি করলেও ২৫ ম্যাচে ২০ জয় ও দুই ড্রয়ে ৬২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে পিএসজি।এ দিন ৩ গোলে পিছিয়ে পড়ার পর দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ায় পিএসজি।কিন্তু শেষ দিকে গোল হজম করে পয়েন্ট ভাগাভাগি করতে হয় টমাস টুখেলের দলকে।
প্রথমার্ধেই ৩ গোল খেয়ে কোণঠাসা হয়ে পড়ে পিএসজি। শঙ্কা জেগেছিল গত নভেম্বরের পর লিগে আরেকটি হারের স্বাদ পাওয়ার। পঞ্চম মিনিটে এমিয়েন্সের ফরোয়ার্ড গিহাসির গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর ২৯তম মিনিটে গায়েল কাকুতা ব্যবধান দ্বিগুণ করেন। ৪০তম মিনিটে ফোসেনি দিয়াবাতির গোলে স্কোরলাইন হয় ৩-০।
শুরু থেকে বলের নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে থাকালেও গোলের দেখা না পাওয়া পিএসজিকে প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে ডি-বক্সের ভেতর থেকে ডান পায়ের শটে ম্যাচে ফেরান আন্দের এররেরা।
৫১তম মিনিটে এররেবার ক্রসে পিএসজির এদিনসন কাভানির হেড হয় লক্ষ্যভ্রষ্ট; নয় মিনিট পর কোয়াসির হেডে ব্যবধান আরও কমায় দলটি। ৬৫তম মিনিটে আনহেল দি মারিয়ার কর্নারে হেডেই পিএসজিকে সমতায় ফেরান এই ফরাসি ফরোয়ার্ড।
স্বস্তির সমতায় ফেরার পর ৭৪তম মিনিটে এগিয়ে যায় পিএসজি। হুয়ান বের্নার্তের বাড়ানো বল ধরে জাল খুঁজে নেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড মাউরো ইকার্দি।
দ্বিতীয়ার্ধের যোগ করা সময়ে বাঁ পায়ের শটে এমিয়েন্সকে সমতায় ফেরান গিয়াসি।এর ফলে চলতি লিগে দ্বিতীয়বারের মতো পয়েন্ট ভাগাভাগি করে মাঠ ছাড়ে পিএসজি।
আপনার মতামত লিখুন :