শিরোনাম
◈ দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে যাবে ১,২০০ মেট্রিক টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমোদন পেলো ৩৭ প্রতিষ্ঠান ◈ ঢাকায় তাপমাত্রা বেড়েছে জাতীয় গড়ের চেয়ে বেশি, স্বাস্থ্য ও অর্থনীতি হুমকির মুখে ◈ ভুয়া জুলাই শহীদ-যোদ্ধাদের নাম তালিকা থেকে বাদ, জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় ◈ কুয়াকাটা সৈকত থেকে আবারও অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার ◈ আদমদীঘিতে ভাঙা রেললাইনে কম্বল গুঁজে ১৮ ঘন্টা ট্রেন চলাচল ◈ জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করতে হলে সব ধর্মের মানুষকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ ব্যক্তি বিবেচনায় এলএনজি কেনা হচ্ছে না, পিটার হাসের কোম্পানি প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা ◈ বিসিএস পরীক্ষা: কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত ◈ চশমা ছাড়াই স্পষ্ট দেখা সম্ভব, কার্যকর আই ড্রপ উদ্ভাবন ◈ যেসব বিষয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে নতুন বেতন কাঠামোতে 

প্রকাশিত : ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১১:৪৭ দুপুর
আপডেট : ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১১:৪৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রাজধানীতে মশার উপদ্রব বেড়েছে, উত্তরে অভিযান শুরু, ঝিমিয়ে পড়েছে দক্ষিণে কার্যক্রম

সুজিৎ নন্দী : রাজধানীতে মশার উপদ্রব ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আসন্ন ডেঙ্গু মৌসুমে এবার ভয়াবহ আকার ধারণ করবে। একাধিক সূত্র জানায়, প্রতিদিনই ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হওয়া শুরু হয়েছে। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের অপর্যাপ্ত লোকবল, ফগার ও হুইলব্যারোসহ মেশিন-যন্ত্রপাতির সংকটের কারণে মশক নিধন কার্যক্রম ঝিমিয়ে পড়া এর অন্যতম কারণ।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে ডিএনসিসি প্রতিটি ওয়ার্ডে দুই সপ্তাহ ব্যাপী বিশেষ মশক নিধন কর্মসূচী শুরু করেছে। প্যানেল মেয়র জামাল মোস্তফা অভিযান কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন।

একাধিক সূত্র জানায়, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রাখতে বছরজুড়ে কাজ করার ঘোষণা থাকলেও ভিআইপি এলাকা ছাড়া জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারির শুরুতে কার্যক্রম শূন্যের কোটায়। ডিএসসিসির বর্তমান মেয়র সাঈদ খোকন জানান, ঢাকা দক্ষিণের প্রতিটি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর ছাড়াও বিশেষ মশক নিধন অভিযান, উৎপত্তি স্থলে বিশেষ অভিযান এবং নিয়ন্ত্রণ, পরিছন্নতাসহ সকল কাজ পুরো দমে চলছে।

অন্যদিকে মশার উপদ্রব ও ঔষধের গুণগত মান প্রসঙ্গে ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোমিনুর রহমান মামুন বলেন, ঢাকা উত্তরে মশার উপদ্রব খুবই কম। আজ থেকে আমরা অভিযান শুরু করেছি। আমরা যে ওষুধ ব্যবহার করছি, এর একটি উপাদান দূর্বল। বাকি দুটি উপাদানের কার্যকারিতা আছে। তবে ওই ওষুধটি আমাদের নিজস্ব ফিল্ড পরীক্ষা, প্যান প্রোটেকশন উইংয়ের পরীক্ষা ও আইইডিসিআরের পরীক্ষায় কার্যকরিতা পাওয়া গেছে।

ডিএনসিসির স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্র জানায়, প্রতি বছর এই সময় মশার উৎপাত বাড়তে থাকে, তাই আমাদের উচিত আরও বেশি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া। আসলে প্রতিটি ওয়ার্ডে যত সংখ্যক মশক নিধন কর্মী প্রয়োজন সেই তুলনায় লোকবল কম। এর মধ্যও সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে।

দুই সিটির সংশ্লিষ্ট বিভাগ জানায়, কিউলেক্স মশা ও ডেঙ্গু রোগের জীবাণুবাহক এডিস মশা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম বিষয়ক পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা হয়েছে। মশা নিয়ন্ত্রণে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যক্তিদের নিয়ে এই পর্ষদ গঠিত হয়েছে। প্রতি তিন মাস অন্তর এ পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়