সামিউল শাওন: মঙ্গলবার দেশটির অন্তর্বতী সরকার পরিষদের সদস্য মোহাম্মদ হাসান আল-তায়শি বলেন, সরকারের সঙ্গে সাবেক প্রেসিডেন্ট বশিরের বিরোধী একটি রাজনৈতিক ফ্রন্টের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। দ্য ডন, বিবিসি
২০০৩ সালে সুদানের পশ্চিমে দারফুরে যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ আনা হয় ওমর আল-বশিরের বিরুদ্ধে।
জাতিসংঘ জানায়, এ ঘটনায় দারফুরে তিন লাখ লোক নিহত ও ২৫ লাখ লোক বাস্তুচ্যুত হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে ২০০৮ সালে আইসিসি থেকে তার নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
২০১৯ সালের এপ্রিলে সুদান জুড়ে বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে তাকে কারাবন্দি রাখা হয়। পরে ডিসেম্বরে সুদানের এক আদালতে ওমর আল-বশিরকে দুর্নীতির দায়ে দু’বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
১৯৮৯ সালে রক্তপাতহীন এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সুদানের ক্ষমতা দখল করেন দেশটির সেনাবাহিনীর তৎকালীন কর্নেল ওমর আল-বশির। বিক্ষোভে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রায় ত্রিশ বছর শক্ত হাতে সুদান শাসন করেন তিনি।
আপনার মতামত লিখুন :