শিরোনাম
◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও

প্রকাশিত : ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৪:৫৫ সকাল
আপডেট : ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৪:৫৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তীব্র ব্যথা হচ্ছিলো, কিন্তু মনকে বলেছিলাম পারতেই হবে, বললেন ইমন

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়নের সবচেয়ে বড় অবদান ছিলো ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমনের। পেশির টানের ব্যথায় মাঠ ছাড়লেও দলের জন্য সেই ব্যথাকে অপেক্ষা করে আবারো খেলতে নেমেছেন তিনি। তার অনবদ্য ৪৭ রানের ইনিংসে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছে শিরোপা জয়ের স্বাদ। প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে দল যখন উচ্ছ্বাসে মেতে ছিলেন তখন তিনি ব্যথায় কাতরাচ্ছিলেন ইমন। তবে সব ব্যথা ছাড়িয়েছে গেছে এই জয়। বিদেশি এক সংবাদ মাধ্যমকে তাই জানিয়েছেন এই ওপেনার।
গত রোববার ফাইনালে ভারত-বধের অন্যতম নায়ক ইমন। এটুকু দ্বিধাহীনভাবে বলা যায়- দলীয় ৬২ রানে রিটায়ার্ড হার্ট হওয়ার পর ১০২ রানে ফের ক্রিজে না এলে, বাংলাদেশ হয়তো এই শিরোপা জিততে পারতো না।

ইমন জানান, ৩ রানের জন্য অর্ধ-শতক হাতছাড়া হলেও কোনো আক্ষেপ নেই তার। তিনি বলেন, ‘এটাই আমার জীবনের সেরা ইনিংস। পঞ্চাশ করতে পারিনি, তাতে কোনো আক্ষেপ নেই। দেশকে বিশ্বকাপ জেতানোর পিছনে আমারও যে অবদান রয়েছে, তা ভেবে খুব ভালো লাগছে।’

তরুণ এই ওপেনার ইনিংসের শুরুর দিকেই চোটের উপস্থিতি টের পেয়েছেন। কিন্তু দাঁতে দাঁত চেপে যতক্ষণ লড়াই করা যায়, ততক্ষণ হাল ছাড়েননি। তিনি বলেন, ‘আমি যখন ১৫ রানে ব্যাট করছি, তখনই টের পাচ্ছিলাম যন্ত্রণা হচ্ছে। ২৫ রান করার পরে আর টানতে পারলাম না। মাঠেই শুয়ে পড়ি। ভাবলাম আধ ঘণ্টা যদি বিশ্রাম নিই, তা হলে হয়তো পরে ব্যাট করতে পারবো। এ দিকে একের পর এক উইকেট যখন যাচ্ছে, তখন আর ডাগ আউটে বসে থাকতে পারলাম না। নেমেই পড়লাম ব্যাট হাতে।’

তিনি আরো যোগ করেন, ‘বিষ্ণই দারুণ বল করছিলো। তবে ও আমাকে বিরক্তও করছিল। আমি কিন্তু কোনো জবাব দিইনি। আমি ভাগ্যবান। ওই সময়ে বেঁচে গিয়েছি। পায়ে ক্র্যাম্প থাকায় ঠিক মতো শট খেলতে পারছিলাম না। দৌড়তেও ভীষণ কষ্ট হচ্ছিলো। কিন্তু মনকে বলছিলাম, আমাকে পারতেই হবে। এ রকম সুযোগ বার বার পাওয়া যাবে না।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়