সাইফুর রহমান : সম্প্রতি জার্মানির হামবোল্ট ইউনিভার্সিটি ও রবার্ট কচ ইনস্টিটিউটের যৌথ এক সমীক্ষা এ তথ্য জানিয়েছে। চীনের সঙ্গে বিমান যোগের মাত্রাকে মাপকাঠি ধরে এই সমীক্ষা চালানো হয়। দেশটির সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ থাকা বিশ্বের মোট ৪ হাজার বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে জরিপের আওতায় নেয়া হয়েছে। এনডিটিভি, নিউজ১৮
সমীক্ষায় বলা হয়, ভারতের সংক্রমণের আশঙ্কা ০.২১৯ শতাংশ। যার মধ্যে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সংক্রমণের আশঙ্কাই সবচেয়ে বেশি, যার সংক্রমণ সূচক ০.০৬৬ শতাংশ। অন্যদিকে, মুম্বাইয়ের ছত্রপতি শিবাজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সংক্রমণ সূচক ০.০৩৪ শতাংশ, যার পরেই রয়েছে কলকাতা বিমানবন্দরের নাম। পাশাপাশি বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, হায়দরাবাদ ও কোচি বিমানবন্দরেও রয়েছে সংক্রমণের আশঙ্কা।
এছাড়া, চীন থেকে আগত একজনের বিষয়ে ভারতসহ অন্যান্য দেশগুলো কি পদক্ষেপ নিচ্ছে তাও মাপকাঠি হিসেবে ধরা হয়েছে সমীক্ষায়। পাশাপাশি, আকাশপথে যাতায়াতের প্রেক্ষিত বিচার করে পর্যালোচনা করা হয়েছে সংক্রমণের মাত্রা। এক্ষেত্রে ব্যস্ততম বিমানবন্দর ও সংক্রামিত যাত্রীর পরিসংখ্যান রাখা হয়েছে বিচার্য হিসেবে।
জানা গেছে, জার্মানির ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের সমীক্ষায় সংক্রমণ সূচকের শীর্ষে রয়েছে থাইল্যান্ড, জাপান এবং সাউথ কোরিয়া। এসব দেশে ইতোমধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা ২০ ছাড়িয়েছে। এরপর রয়েছে চীনের সায়ত্বশাসিত অঞ্চল হংকং এবং তাইওয়ান। এছাড়া, সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা শীর্ষ দশের বাকি দেশগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও কম্বোডিয়া।
আপনার মতামত লিখুন :