শিরোনাম
◈ ভারতে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোট পড়েছে ৫৯.৭ শতাংশ  ◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অপরাধের কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ শিশু হাসপাতালের কার্ডিয়াক আইসিইউতে আগুন, পুড়ে গেছে যন্ত্রপাতি ও বিভিন্ন সামগ্রী 

প্রকাশিত : ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১১:৩৫ দুপুর
আপডেট : ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১১:৩৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শীঘ্র প্রজাবিলি সম্পত্তির নামজারি প্রকৃত দাবিদারের নামে করা হবে, বললেন ভূমিমন্ত্রী

তাপসি রাবেয়া : সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয় সম্মেলন কক্ষে ‘চলমান ভূমি জরিপ কার্যক্রম বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভা’য় প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদান করার সময় ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এমপি এসব কথা বলেন।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সাইফুজ্জামান চৌধুরী আরও বলেন, সিএস জরিপ কালীন সময়ের অবশিষ্ট জমিগুলো খাসজমি হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হবে, ‘কোর্ট অব ওয়ার্ডস’ তথা ভাওয়াল এবং নওয়াব এস্টেটের নামে নয়।

ভূমিমন্ত্রী আশা ব্যক্ত করে বলেন, “মুজিব বর্ষে অগ্রগণ্য, অসমাপ্ত জরিপ সুসম্পন্ন” প্রতিপাদ্যে উজ্জীবিত হয়ে মুজিব বর্ষ তথা ২০২০ সালের মধ্যেই চলমান সব জরিপ কাজ শেষ করবে ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর।

মন্ত্রী আরও বলেন, জরিপ কাজে দীর্ঘসূত্রিতা কিংবা একজনের জমি আরেক জনের নামে দেওয়া কিংবা জমির পরিমাণ কমবেশি করে নকশা প্রস্তুত-বছরের পর বছর এমন অবস্থা চলতে পারে না।

“আমি এমনভাবে কাজ করতে চাচ্ছি যেন ভূমিমন্ত্রী হিসেবে আমার কার্যকাল স্বর্ণযুগ হিসেবে বিবেচিত হয়” উল্লেখ করে ভূমিমন্ত্রী বলেন, জরিপের কাজে আমাদের টেকসই এবং স্থায়ী সমাধানে আসতে হবে।

ভূমি সচিব মো. মাক্ছুদুর রহমান পাটওয়ারী বলেন ইচ্ছে করে কিংবা দায়িত্ব অবহেলা করে যদি কোন কর্মকর্তা একজনের জমি আরেকজনের নামে তালিকাভুক্ত করে কিংবা ব্যক্তির জমি খাস খতিয়ানে অন্তর্ভুক্ত করে কিংবা উল্টোটা করে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

উল্লেখ্য, চলমান জরিপের মধ্যে, বর্তমানে ৩৭৮ টি মৌজার ডিজিটাল জরিপ এবং ৯৩৯১টি মৌজার ম্যানুয়াল জরিপ বাকি আছে। সবগুলি ২০২০ সালের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর এর মহাপরিচালক মো. তসলীমুল ইসলাম, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইন) মো: মাসুদ করিম সহ জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ পর্যালোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়