ইকবাল খান : এর আগে, রাশিয়া, জাপান, পাকিস্তান এবং ইতালিসহ কয়েকটি দেশ একই ধরণের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছিলো। বিবিসি।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডাব্লিউএইচও) প্রধান শুক্রবার বলেছেন, ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা ভালোর চাইতে ক্ষতি বেশি করবে। কেননা এতে তথ্য ভাগাভাগি, চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহ এবং অর্থনীতির ক্ষতি হবে। ডাব্লিউএইচও সীমান্ত পারাপারের আনুষ্ঠানিক স্থানগুলোয় স্ক্রিনিং ব্যবস্থা চালুর পরামর্শ দিয়েছে।
একের পর এক ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার সমালোচনা করছে চীনও। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুয়া চুনিং বলেছেন, ডাব্লিউএইচও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে সুপারিশ করলেও যুক্তরাষ্ট্র ঠিক তার উল্টোদিকে মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছে যা কোন সদিচ্ছার পরিচয় নয়।
শনিবার মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর বলেছে, ২৯ ফেব্রুরি পর্যন্ত যারা বিদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসবে, তাদের মধ্যে যাদেরকে পৃথক রাখা প্রয়োজন, এমন এক হাজার মানুষের জন্য পেন্টাগন আবাসনের ব্যবস্থা করবে। ক্যালিফোর্নিয়া, কলোরাডো এবং টেক্সাসের চারটি সামরিক ঘাঁটির প্রতিটিতে ২৫০টি করে কক্ষ সরবরাহ করা হবে। শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যে আরও এক ব্যক্তির করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে।
একই ধরণের নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়া অস্ট্রেলিয়া জানিয়েছে, চীন থেকে আসা নিজস্ব নাগরিকদের তারা দুই সপ্তাহের জন্য আলাদা করে রাখবেন।
চীন, ইউরোপীয় ইউনিয়নকে বলেছে তারা যেন সদস্য দেশগুলি থেকে চিকিৎসা সরবরাহ পাঠানোর ব্যবস্থা করে।
আপনার মতামত লিখুন :