সিরাজুল ইসলাম ও কামাল হোসেন : পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে তিনতলার পশ্চিম পাশে দুইটি কেবিন প্রস্তুত করা হয়েছে। এ হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক দীপক কুমার বিশ্বাস জানান, এখন পর্যন্ত আমাদের দেশের কোনো জেলাতেই করোনা ভাইরাস রোগী বা এ রোগের লক্ষণ দেখা যায়নি। তারপরও পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে হাসপাতালে দুইটি আইসোলেশন কর্নার (কেবিন) প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
করোনা ভাইরাস সম্পর্কে এখনো কোনো প্রতিশেধক আবিষ্কার হয়নি। সবাইকে সচেতন হতে হবে। যেমন হাঁচি-কাশি দেওয়ার সময় হাতের ডানার দিকে মুখ দিয়ে দিলে ভালো হয়। যাতে করে অন্যের দিকে জীবাণু না যায়। হাঁচি-কাশির মাধ্যমে এ ভাইরাস ছড়ানোর সম্ভাবনা বেশি। এজন্য মাস্ক ব্যবহার জরুরি।
সিভিল সার্জন ডা. মো. মাহফুজার রহমান সরকার জানান, করোনা ভাইরাস বিশ্বের বেশ কিছু দেশে ছড়িয়েছে। ভাইরাস মোকাবিলায় তারাও প্রস্তুতি হিসেবে জেলার প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা দপ্তরের কর্মকর্তা ও দায়িত্বরতদের সঙ্গে বিভিন্ন সভা সেমিনারের মাধ্যমে পরামর্শ চলছে এবং কেউ যেন গুজবে কান না দেয়। সে বিষয়ে সচেতন করা হচ্ছে। এছাড়া যেকোনো লক্ষণ দেখা দিলে আতঙ্কিত না হয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পরিবেশ পরিস্থিতি অনুযায়ী যা যা করা প্রয়োজন সেটা করার চেষ্টা করা হবে।
আপনার মতামত লিখুন :