সিরাজুল ইসলাম: শুক্রবার এ ভাইরাস বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় (ডব্লিইএইচও) পাঠিয়েছেন মেলবোর্নের বিশেষ গবেষণাগারের গবেষকরা। তারাই প্রথম এ ভাইরাস আবিস্কার করেছেন বলে দাবি করেন। এটাকে তারা ফাইলক ফলক হিসেবে দেখছেন। বিবিসি
গবেষকরা জানিয়েছেন, তারা একজন সংক্রমিত শরীর থেকে নতুন এ ভাইরাস আবিস্কার করতে সক্ষম হয়েছেন। চীনেও বিজ্ঞানীরা এক ধরণের ভাইরাস আবিস্কার করেছেন। তারা এর জন্ম রহস্য অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন; কিন্তু এই ভাইরাস সেটা নয়।
অস্ট্রেলিয়ার দ্য পেটার ডোহেরটি ইনষ্টিটিউট ফর ইনফেকশন অ্যান্ড ইমিউনিটির ডা. মাইক ক্যাটন বলেন, তারা বছরের পর বছর এমন ভাইরাস আবিস্কারের পরিকল্পনা করছেন। দ্রুতই তারা এ কাজটি করতে পেরেছেন।
চিকিৎসক ক্যাটন বলেন, নতুন ভাইরাস করোনো ভাইরাসের টিকা আবিস্কারেও সহায়তা করবে। চীনা কর্তৃপক্ষ করোনো ভাইরাসকে সাধারণ ফ্লুর মতো বলে দাবি করেছে। সুপ্ত অবস্থায় এ ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। তবে ডব্লিউএচও বলছে, লক্ষণ প্রকাশের আগে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ে কি না, তা পরিস্কার নয়। এর সুপ্ত অবস্থার মেয়াদ দুই থেকে ১০ দিন।
করোনো ভাইরাসের উৎপত্তি চীনের উহান শহরে। এ ভাইরাসে ১৩২ জন মৃত্যুর কথা স্বীকার করেছে দেশটি।
আপনার মতামত লিখুন :