ইমরুল শাহেদ : এই নির্বাচনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিকভাবে তার যে গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে, সে অনুপাতে নিজের দেশে তার জনপ্রিয়তা কতোটা আছে তা তিনি যাচাই করে নিতে চান। মধ্য-বামপন্থী এই নেতার ঘোষণা অনুসারে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর। এই মেয়াদে তিনি নির্বাচিত হলে, পরবর্তী তিন বছরও তিনিই থাকবেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী। টাইমসনাউনিউজডটকম
প্রধানমন্ত্রী আর্ডেন বলেছেন, ‘আমার নেতৃত্বের প্রতি নিউজিল্যান্ডের নাগরিকদের সমর্থন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানাচ্ছি আমি। কারণ নানা সমস্যা থাকা সত্তে¡ও বর্তমান সরকার দেশটিকে স্থিতিশীলতা, মজবুত অর্থনীতি এবং অগ্রগতির পথেে এগিয়ে নিয়ে গেছে।’
প্রথম মেয়াদেই তিনি পেয়েছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতি। ক্ষমতায় থাকাকালীনই তিনি মা হয়েছেন। ক্রিষ্টচার্চ মসজিদ হত্যার বিষয়টি তিনি সুচারুভাবে সম্পন্ন করেছেন। হোয়াইট আইল্যান্ড সংকটও মোকাবিলা করেছেন দৃঢ়ভাবে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি ব্যাপকভাবে আদৃত হলেও মতামত জরিপে দেখা যায়, দেশে তার জনপ্রিয়তা কিছুটা কমেছে।
ক্রিস্টচার্চ ঘটনার জেরে অস্ত্র ক্রয় নিয়ে যে পরিকল্পনার সূত্রপাত করেছেন তিনি এবং মাওরি গ্রুপের সঙ্গে জমি বিরোধ নিয়ে ন্যাশনাল পার্টির মধ্যডানপন্থী বিরোধী দলীয় নেতা সিমন ব্রিজেস তাকে প্রায় কোণঠাসা করে ফেলছেন। পাশাপাশি তুলে ধরা হচ্ছে আর্ডেন সরকারের আরও কিছু কার্যক্রম। হঠাৎ নির্বাচন ঘোষণা হওয়ায় সিমন ব্রিজ কিছুটা বিব্রত হয়েছেন। নির্বাচনি ঘোষণায় সরকারের তরফে বলা হয়েছে, সরকার প্রতিশ্রুতি মাফিক সকল কাজ করে যাবে।
আপনার মতামত লিখুন :