আসিফুজ্জামান পৃথিল : ফরাসি বার্তা সংস্থাটিকে এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আমরা চাই না রোহিঙ্গাদের একটি প্রজন্ম হারিয়ে যাক। আমরা চাই তারা শিক্ষা অর্জন করুক। তারা মিয়ানমারের কারিকুলাম অনুযায়ী পড়ালেখা করবে।’
জাতীয় টাস্কফোর্স বোর্ডের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয় বলে জানায় এএফপি। রোহিঙ্গা শিশুরা ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত মিয়ানমারের ইতিহাস ও সংস্কৃতিবিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ করবে।
তাদের দক্ষতা উন্নয়নের কর্মসূচিতে যুক্ত করা হবে। যেন তারা মিয়ানমারে ফিরে গিয় উপার্জনে সক্ষম হয়। রোহিঙ্গা নেতা রফিক বিন হাবিব বলেন, আমি এত খুশি যে তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের শিক্ষার কোনো সুযোগই পাওয়া যায়নি।
জাতিসংঘের বাংলাদেশ প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো বলেছেন, ‘এর ফলে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার প্রত্যাবাসন সহজ হবে।’ স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে এএফপি জানায়, ১০ হাজার রোহিঙ্গা শিশুদের নিয়ে শীঘ্রই একটি পাইলট প্রকল্প শুরু হবে। এই প্রকল্পের কারিকুলাম যৌথভাবে ঢাকা ও ইউনিসেফ নির্ধারণ করবে। সম্পাদনা : তন্নীমা আক্তার
আপনার মতামত লিখুন :