লাইজুল ইসলাম: মঙ্গলবার বাণিজ্যমেলায় কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট পশ্চিম বিভাগের অফিসে গিয়ে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এসময় অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলেন, শুরু থেকে প্রত্যেকটি স্টলে গিয়ে বোঝানো হয়েছে ভ্যাট পরিষোধ করতে। তাদের এ বিষয়ে সচেতন করে তোলা হয়েছে। এর প্রেক্ষিতে মোটামুটি সবাই সচেতণ হয়েছেন।
এসময় কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট পশ্চিম বিভাগের মো রেজাউল হক বলেন, চারটি দল দুই বেলা পুরো বাণিজ্যমেলায় কাজ করছে। দুই দলে ১২ জন করে সদস্য আছে। কেউ যদি নিয়মের বাইরে কাজ করে তাকে অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনা হবে।
মোটিভেশনার কার্যক্রম চালানো হয়েছে অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে। কর্মকর্তারা ডোর টু ডোর গিয়ে কথা বলেছেন। সবাই আইন মেনেই চলেছে। এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, যারা ভ্যাট সম্পর্কে জানে না তাদের প্রথম থেকেই বোঝানো হয়েছে।
মিল্কভিটা স্টলের এক কর্মকর্তা বলেন, মেলার শুরু থেকেই আমরা ভ্যাট দিয়ে আসছি। তার সঙ্গে চালানও দিচ্ছি ক্রেতাদের। এটা ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। কসমেটিক প্রতিষ্ঠান সিআরের ম্যানেজার গোলাম রসুল মাসুদ বলেন, প্রথম দিকে ব্যবসা খারাপ ছিলো। তখন তেমন ভ্যাট যায়নি। এখন ব্যবসা ভালো ভ্যাটও যাচ্ছে। এটার রাষ্টের অধিকার তাই দিচ্ছি।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভ্যাট অফিসের এক কর্মকর্তা বলেন, অনেকে এখনো ভ্যাট ফাকি দিচ্ছে। আমরা তাদের ধরার চেষ্টা করছি। এতে করে কাস্টমার দেশকে ঠকাচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীরা।
আপনার মতামত লিখুন :