কবীর চৌধুরী তন্ময় : এ দেশটা স্বাধীন হয়েছিলো কৃষক, জেলে, কামার, কুমার আর মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির সরাসরি অস্ত্র হাতে যুদ্ধের মাধ্যমে। কারণ তারা একজনকেই নেতা মেনেছিলো, তিনি শেখ মুজিবুর রহমান। আর বঙ্গবন্ধুর আহ্বানেই তারা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো। তাদের মধ্যে কোনো বিভেদ ছিলো না, ছিলো না রাজনৈতিক সমীকরণ। ৬ দফার বিপক্ষে অনেক রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ অবস্থান নিলেও দেশের সাধারণ জনগণ ছিলো বঙ্গবন্ধুর প্রতি অবিচল। তাদের বিশ্বাস ছিলো দৃঢ়। কিন্তু শিক্ষিত শ্রেণির অধিকাংশ মানুষগুলোর ভূমিকা কী ছিলো? মুক্তিযুদ্ধে বড় বড় আমলা ও তাদের পরিবারের সদস্যদের ভূমিকা কী?
আইন জানেন এমন সাধারণ শ্রেণির মানুষগুলো কী ধরনের আইন ভঙ্গ করেছে বা করছে, এটি খুঁজে দেখতে মনে হয় অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্য নিতে হবে। কিন্তু আইন জানেন এই তারা প্রতিবারই আইন ভঙ্গ করেছেন কিংবা আজও ভঙ্গ করে চলেছেন, তাদের উদাহরণ আছে গুগলজুড়ে। ২০০৯ সালে ২১ জুন সর্বোচ্চ আদালত বলেছেন জিয়া নন, বঙ্গবন্ধুই স্বাধীনতার ঘোষক(https://bit.ly/2vohEXJ)। অথচ সময় টিভি টকশোতে ২৫ জানুয়ারি বিএনপির ফারহানা রুমি জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে উল্লেখ করেছেন। ফারহানা রুমির নামের আগে ব্যারিস্টার শব্দটি যুক্ত করা হয়। তিনি একজন আইনজীবী। তাহলে সর্বোচ্চ আদালতকে কে অবমানা করলো? কে আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখালো? কে তথ্য বিকৃত করলো? ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :