আনোয়ার, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি : ঠাকুরগাওঁয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন গ্রাম পাড়া মহল্লার যোগাযোগ মাধ্যমে এক মাইলফলক অবস্থান সৃষ্টি করেছে উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল।
তবে এ সড়কগুলো শুধুমাত্র স্থানীয় যানবাহন ও পথচারীদের চলাচলের জন্য নির্মাণ করা হলেও
সড়কগুলোতে চলছে অতিরিক্ত ওজন নিয়ে চলা ভারী ইটভাটার গাড়ী ও সড়কের জন্য ভয়ানক জমি চাষের লোহার রিং সম্বনিত পাওয়ার ট্রিলার।
সরকারি বিধি উপেক্ষা করে উপজেলা ও পৌরসভা মিলে ২৮টি ইটভাটারসহ এসব গাড়ী এলজিইডির সড়কে চললেও। এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের কার্যকরি পদক্ষেপ না থাকায় বাধাহীন ভাবে চলছে ইটভাটা ও হালের গাড়ীগুলো।
আর স্থানীয় সরকার বিভাগ বলছে নতুন সড়ক নির্মাণের পর সড়কের ভিত্তি মজবুত থাকার নির্দিষ্ট একটি সময় ও ওজন সহ্য ক্ষমতা থাকে। তবে এসব গাড়ীর কারণেই দ্রুত নষ্ট হচ্ছে সড়কগুলো। আর এ কারণেই সড়ক পুনরায় সংস্কারের জন্য আবারো অর্থ বরাদ্দ দিতে হয় সরকারকে।
২৮টি ইট ভাটার অনন্ত দশটি ভাটার শ্রমিকের সাথে কথা বলে জানা গেছে, গড়ে একটি ভাটাতে প্রতিদিন দিনে রাতে প্রায় বিশবারের অধিক চলাচল করে ভারী যানবাহন। এদের বেশিরভাগ ড্রাইভারের নেই বৈধ লাইসেন্স কিংবা গাড়ী চালানোর জন্য প্রশিক্ষণ। তারা বেপেরোয়াভাবেও গাড়ী ড্রাইভ করে বলেও জানা গেছে।
উপজেলা কৃষি অফিসার সঞ্জয় দেবনাথ জানান, উপজেলা জুড়ে জমি চাষের জন্য পাওয়ার ট্রিলার রয়েছে প্রায় এক হাজার পাচঁশত পঞ্চাশটি।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী তারেক বিন ইসলাম বলেন,সড়কে চলাচলের কিছু বিধি-বিধান থাকলেও আমরা তা কাউকে মানাতে পারি না। সম্পাদনা: রাকিবুল
আপনার মতামত লিখুন :