সানজীদা আক্তার : এই খাবার শিশুদের অপুষ্টিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।যা সম্পূরক হিসেবে ৬ মাস বয়সের পর শিশুকে দেওয়া হবে।প্রথমিকভাবে একে বলা হচ্ছে এমডিসিএফ।এখন খাবারটির পরীক্ষা চলছে, ফলাফল পেতে সময় লাগবে এক বছরেরও বেশি।
এ খাবার বিশ্বজুড়ে গ্রহণযোগ্য হবে বলে আশাবাদী গবেষকরা।
আইসিডিডিআরবি’র নিউগ্রেশন অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল সাবির্সেস ডিভিশনের সিনিয়র জেষ্ঠ্য পরিচালক তাহমিদ আহমেদ বলেন, ডায়রিয়া আর অপুষ্টিতে ভোগা এমন অনেক শিশুর চিকিৎসা দিচ্ছে আইসিডিডিআরবি।আইসিডিডিআরবি’র তথ্যমতে বাংলাদেশের অর্ধেকেরও বেশি শিশু অপুষ্টিতে ভূগছে।এর মধ্যে তীব্র অপুষ্টির শিকার সাড়ে চার লাখ শিশু।শিশুদের শরীরে কিছু কিছু জীবাণু আছে যেটা নাকি শিশুর পুষ্টির জন্য সহায়ক যেমন : ছোলা,বাদামের গুড়া,সয়াবিনের আটা,কাঁচাকলা এমন কিছু খাদ্য উপাদান আছে যা সহায়ক ব্যাকটেরিয়া জীবাণুর জন্য অনেক ভালো।এটা হালুয়ার মতো।এই খাবার অবশ্যই ৬ মাসের পর দিতে হবে।
তাহমিদ আহমেদ এই গবেষণা করে আসছেন।সাথে আছেন দেেেশর এক দল গবেষক।সম্পাদনা : রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :