মাজহারুল ইসলাম : এ ব্যাপারে শেরপুর থানার ওসি মো. হুমায়ুন কবীর বলেন, মেয়েটি দৃঢ়তা ও সাহসের ফলেই এটি সম্ভব হয়েছে। তবে পুলিশের উপস্থিতি টের ওই বাড়ির লোকজন পালিয়ে যায়।
জানা গেছে, বগুড়ার শেরপুর উপজেলার রামনগর গ্রামের মো. জেলহক হোসেনের মেয়ে দিতি আক্তার কালশিমাটি উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। গত শুক্রবার বরপক্ষের লোকজন তাকে দেখতে আসে। এক পর্যায়ে দুপক্ষের সম্মতিতে বিয়ের দিন ঠিক হয়। কিন্তু এই বিয়েতে সম্মতি ছিলো না দিতির। নিজেকে রক্ষা করতে বাড়ির লোকজনের অগোচরে ৯৯৯-এ কল করে সে। এ খবর জেনে এরপর থানার এএসআই রফিকুল ইসলাম ফোর্স নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ওই ছাত্রীর বাড়িতে এসে বিয়ে বন্ধ করেন। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :