রাশিদ রিয়াজ : ভারতীয় রাজনীতিতে 'টুকরে টুকরে গ্যাং' শব্দবন্ধের আমদানি বিজেপির হাত ধরে। তাদের দাবি, জেএনইউ বিচ্ছিন্নতাবীদের আখড়া। এখানে বসেই ভারতকে টুকরো টুকরো করার চক্রান্ত হয়।'টুকরে টুকরে গ্যাং' নিয়ে মাঝে মধ্যে সরব হতে দেখা যায় বিজেপি নেতাদের। এদের মধ্যে আছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের মতো শীর্ষ নেতা। এই গ্যাং দেশের পক্ষে 'ক্ষতিকারক' বলে দাবি গৈরিক শিবিরের। আর এই 'টুকরে টুকরে গ্যাং' সম্পর্কে জানতে চেয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে জানার আবেদন করেছিলেন সাকেত গোখেল। এক লাইনে তার জবাবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। খোদ অমিত শাহের মন্ত্রক জানিয়েছে, 'টুকরে টুকরে গ্যাং' সম্পর্কে তথ্য তাদর কাছে নেই। যার অর্থ দাঁড়াচ্ছে, বিজেপি নেতারা টুকরে টুকরে গ্যাংয়ের কথা বললেও আসলে এর কোনও অস্তিত্ব নেই।
ভারতীয় রাজনীতিতে 'টুকরে টুকরে গ্যাং' শব্দবন্ধের আমদানি বিজেপির হাত ধরে। তাদের দাবি, জেএনইউ বিচ্ছিন্নতাবীদের আখড়া। এখানে বসেই ভারতকে টুকরো টুকরো করার চক্রান্ত হয়। এমনকী জেএনইউতে কানহাইয়া কুমার, উমর খালিদদের উপস্থিতিতে একটি সভা চলার সময় ‘ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে, ইনশাল্লাহ ইনশাল্লাহ' স্লোগান দেওয়া হয়েছিল বলেও তাদের দাবি। পুলিশের তদন্তে বিজেপির এই অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হয়নি। কিন্তু এর পর থেকে বিজেপি বিরোধীদের 'টুকরে টুকরে গ্যাং' বলে দেগে আসছেন অমিত শাহরা-নরেন্দ্র মোদীরা। এইসময়
আপনার মতামত লিখুন :